Table of Contents
Toggleগ্যাস্ট্রিকের সমস্যা যে কতটা অস্বস্তিকর তা একমাত্র তারাই জানেন যারা এই সমস্যায় ভুগছেন। পেটে গ্যাস হলে সাধারণ কিছু লক্ষণের মাধ্যমেই তা বুঝতে পারা যায়। যাদের পেটে গ্যাসের সমস্যা হয় তারা সামান্য ভাজাপোড়া খাবারেই অসুস্থ হয়ে পড়েন।
পেটে গ্যাস এর লক্ষণ গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো: বুক জ্বালাপোড়া করা, বুকে ও পেটে সামান্য ব্যথা অথবা তীব্র ব্যথা অনুভূত হওয়া, খুদা কম অনুভূত হওয়া, বমি বমি ভাব এবং হজমে অসুবিধা হওয়া। পেটে গ্যাস হলে সাধারণত এই লক্ষণ গুলোর মাধ্যমেই বোঝা যায়। পেটে গ্যাসের সমস্যা থেকে বাঁচার জন্য জীবনযাত্রার মান পরিবর্তন করা জরুরী।
যে সব খাবার খেলে আপনার পেটে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা তৈরি হয় সেসব খাবার জীবন থেকে সম্পূর্ণভাবে বাদ দিতে হবে। ওষুধ ছাড়াও কিছু কিছু ঘরোয়া উপাদান ব্যবহার করে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা পেটে গ্যাসের লক্ষণ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। চলুন তাহলে শুরু করা যাক:
পেটে গ্যাস হলে কি কি সমস্যা হয়
বাঙালিরা সবথেকে বেশি পেটে গ্যাসের সমস্যায় ভুগে থাকেন। এর একমাত্র কারণ হলো বাঙ্গালীদের খাদ্যাভ্যাস। অতিরিক্ত তেল মসলাযুক্ত খাবার এবং ভাজাপোড়া জাতীয় খাবার বাঙ্গালীদের পছন্দের তালিকায় শীর্ষে থাকে।
এই কারণে গ্যাস এবং অম্বলের সমস্যায় তারা প্রতি নিয়ত আক্রান্ত হয়ে থাকেন। পেটে অতিরিক্ত মাত্রায় গ্যাস হলে বড় ধরনের শারীরিক অসুবিধা হয়ে যেতে পারে। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক পেটে গ্যাস হলে কি কি সমস্যা হয়?
হার্ট অ্যাটাক
দীর্ঘদিন ধরে পেটে গ্যাসের সমস্যায় ভুগতে থাকলে হার্ট অ্যাটাকে সম্ভবনা বেড়ে যায়। যাদের বয়স তুলনামূলক একটু বেশি তাদের এ সম্ভাবনা আরো বেশি মাত্রায় থাকে। তবে গ্যাসের সমস্যা অতিরিক্ত না হলে হার্ট অ্যাটাকের কোন সম্ভাবনা থাকে না। তাই গ্যাসের সমস্যা প্রাথমিক পর্যায়ে থাকতেই এর পর্যাপ্ত চিকিৎসা নেওয়া জরুরী
উচ্চ রক্তচাপ
বিভিন্ন গবেষণায় দেখা যায়, যারা দীর্ঘদিন গ্যাসের সমস্যায় ভুগছেন তাদের মধ্যে ৯০ ভাগ মানুষেরই উচ্চ রক্তচাপ রয়েছে। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষেত্রে গ্যাস নিয়ন্ত্রণে রাখা জরুরি। এক্ষেত্রে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস হল খাদ্যাভ্যাস নিয়ন্ত্রণে রাখা।
গ্যাস্ট্রিক আলসার
যারা দীর্ঘদিন গ্যাসের সমস্যায় ভুগছেন তাদের গ্যাস্ট্রিক আলসার আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেক গুণ বেড়ে যায়। এবং গ্যাস্ট্রিক আলসার এ আক্রান্ত হলে পরবর্তীতে ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। তাই গ্যাস প্রাথমিক পর্যায়ে নিয়ন্ত্রণে রেখে এসব বড় ধরনের অসুখ থেকে মুক্ত থাকা যায়।
মাথা ঘোরা ও বমি বমি ভাব
পেটে খাবারের কারণে গ্যাস হওয়ার সর্বপ্রথম লক্ষণ হলো মাথা ঘোরা ও বমি বমি ভাব। তবে এর সাথে আরো কিছু লক্ষণ যুক্ত হয় যেমন: মুখ থেকে দুর্গন্ধ বের হওয়া, কিছুক্ষণ পরপর ঢেকুর ওঠা ইত্যাদি। মাথা ঘোরা এবং বমি বমি ভাব এর সাথে যখন এই লক্ষণগুলো প্রকাশ পায় তখন একটা সাধারণ গ্যাসের ট্যাবলেট সেবন করতে হবে।
পেটে ব্যথা এবং ডায়রিয়া
পেটে গ্যাস হওয়ার পর সঠিক সময়ের মধ্যে গ্যাসের ঔষধ না খেলে পেটে ব্যথা এবং পরবর্তীতে ডায়রিয়া দেখা দিতে পারে। যা শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। তাই সামান্য গ্যাস হলেই প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে অথবা গ্যাসের ট্যাবলেট খেয়ে গ্যাস কমিয়ে রাখা জরুরি।
পেটে গ্যাস হলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যায় পড়তে হয় এটা আপনারা ইতোমধ্যে বুঝতে পেরেছেন বলে আশা করি। গ্যাস্ট্রিক কে অনেকে সাধারণ অসুখ মনে করল এটা মোটেও সাধারণ নয়। সময়মতো চিকিৎসা না করলে বড় ধরনের সমস্যা তৈরি হয়।
দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর উপায়
গ্যাস দৈনন্দিন জীবনে একটা কমন অসুখ হিসেবে দেখা দিয়েছে। মাঝে মাঝেই গ্যাসের ব্যথায় ছটফট করেন না এমন বাঙালি খুঁজে পাওয়া যায় না। তবে বাঙ্গালিরা সামান্য গ্যাস হলেই গ্যাসের ট্যাবলেট সেবন করে থাকেন।
যা মোটেও শরীরের জন্য উচিত নয়। এতে সাময়িকভাবে পেটের গ্যাসের ব্যথা কমলেও নিয়মিত সেবনে শরীরের ক্ষতি ডেকে আনে। তবে গ্যাসের সমস্যায় দ্রুত গ্যাস কমানো খুবই জরুরী। চলুন দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর উপায় গুলো সম্পর্কে জেনে নিই:
লবঙ্গ
পেটের গ্যাসের সমস্যা কমানোর ক্ষেত্রে লবঙ্গ এর জুড়ি মেলা ভার। পেটের গ্যাস এবং গ্যাসের সমস্যার কারণে পেটে ব্যথা এবং মাথা ঘোরা ভাব কমাতে লবঙ্গ খুব ভালো কাজ করে। লবঙ্গ হজম ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। তাই গ্যাস হলে ২-৩ টুকরো লবঙ্গ মুখের ভেতর কিছুক্ষণ রেখে চিবিয়ে খেয়ে ফেলুন। এতে গ্যাসের সমস্যা খুব তাড়াতাড়ি কমে যাবে।
টকদই
পেটের যাবতীয় সমস্যা এড়িয়ে চলতে প্রতিদিন টক দই খাওয়া যেতে পারে। প্রতিদিন টক দই খেলে গ্যাসের সমস্যা তৈরি হয় না। টক দই, বিট লবণ, জিরেগুঁড়ো, সামান্য পানি একসাথে করে একটি মিশ্রণ তৈরি করুন। মিশ্রণটি প্রতিদিন একবার করে খেলে পেটের যাবতীয় সমস্যা দূর হবে।
মৌরি
পেটে গ্যাসের সমস্যা দূর করতে এবং পেট ঠান্ডা রাখতে অনেকেই মৌরি খেয়ে থাকেন। মৌরি পেটের গ্যাস শুষে নিতে সাহায্য করে। তাই এটি খাওয়ার ২ ঘণ্টার মধ্যেই আপনি ঝরঝরা বোধ করবেন। প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে মৌরি পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। এবং সকালে মৌরি ভেজানো পানি পান করলে পেটের গ্যাস এবং অম্বলের সমস্যা দূর হবে।
গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা কোথায় কোথায় হয়
গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা শরীরের বিভিন্ন জায়গায় হয়ে থাকে। তবে কিছু নির্দিষ্ট জায়গার ব্যাথা দেখলেই ধরে নেওয়া যায় এটি গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা। চলুন জেনে নিয়ে গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা কোথায় কোথায় হয়?
- পেটের ওপরের অংশে চিন চিন করে ব্যথা হয় অথবা কিছুক্ষণ পরপর ব্যথা অনুভূত হয়।
- ভারি খাবার খাওয়ার ঠিক পর মুহূর্তে পেটের উপরের অংশে বা বাম পাশে ব্যথা অনুভূত হতে পারে।
- খালি পেটে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা তীব্র আকার ধারণ করে। এ সময় পেটের বিভিন্ন অংশে গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা হয়।
- বুক এবং গলা ক্রমান্বয়ে জ্বালাপোড়া করতে থাকে।
- বুকের মাঝখানের অংশে ব্যথা অনুভূত হবে। গ্যাস্ট্রিকের ক্ষেত্রে সাধারণত চাপা ব্যথা অনুভূত হয়।
- মাথা ব্যথা হতে পারে।
গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা সাধারণত উপরিউক্ত শরীরের অংশগুলোতেই হয়ে থাকে। তবে সবার ক্ষেত্রে যে একই জায়গায় ব্যাথা অনুভূত হবে বিষয়টা এমন নয়। তবে সাধারণত এই জায়গা গুলোতেই বেশি ব্যথা অনুভূত হবে।
পেটে গ্যাসের ব্যথা কমানোর ওষুধ
পেটে গ্যাসের ব্যথা কমানোর ওষুধ হিসেবে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ওষুধের নাম বলা যেতে পারে। যেগুলো পেটের গ্যাস কমানোর ক্ষেত্রে খুব ভালো কাজ করে। চলুন এমন কিছু গ্যাসের এর ওষুধের নাম জেনে নেওয়া যাক:
গ্যাসের ঔষধের নাম | মিলিগ্রাম | মূল্য |
সেকলো ( Seclo) | ২০ মিলিগ্রাম | ৫ টাকা ৪০ পয়সা |
এক্সিলক ২০ ( Exilock 20) | ২০ মিলিগ্রাম | ৭ টাকা |
ইসুটিন ২০ (Iustin 20) | ২০ মিলিগ্রাম | ৮ টাকা ৫০ পয়সা |
ওপি ২০ (OP 20) | ২০ মিলিগ্রাম | ৫ টাকা |
রেনিটিডিন (Ranitidine) | ১৫০ মিলিগ্রাম | ১ টাকা ৮০ পয়সা |
নিউ ট্রাক ( Newtruck) | ২০ মিলিগ্রাম | ৮ টাকা ৫০ পয়সা |
ওর ট্রাক (Ortruck) | ২০ মিলিগ্রাম | ৪ টাকা |
সার্জেল ( Sergel) | ২০ মিলিগ্রাম | ৬ টাকা ৩০ পয়সা |
মাক্সপ্রো ( Maxpro) | ২০ মিলিগ্রাম | ৬ টাকা ৩০ পয়সা |
লোসেক্টিল ( Losectil) | ১০ পিস | ৪৭ টাকা। |
উপরে উক্ত সব ওষুধ গুলোই গ্যাস এর ব্যথা কমানোর জন্য খুবই উপকারী। তবে সব ওষুধ সবার ক্ষেত্রে কার্যকরী হয় না। আপনার গ্যাস কমানোর ক্ষেত্রে কোন ওষুধটি কার্যকারিতা তা খুঁজে বের করতে হবে। এবং সেই অনুযায়ী সময় মত গ্যাসের ঔষধ সেবন করতে হবে।
তবে গ্যাস্ট্রিকের সব ধরনের সমস্যায় ওমিপ্রাজল ব্রান্ডের ওষুধগুলো ব্যবহার করা হয়। এই ওষুধগুলো সব পিপিআই ব্রান্ডের হয়ে থাকে। ওমিপ্রাজল ব্রান্ডের সব ওষুধগুলোকে সাধারণত আমরা গ্যাসের ওষুধ হিসেবে চিনে থাকি। গ্যাসের কারণে পেটে ব্যথা হলে ওষুধ খেয়ে কমানো যায় এটা সত্যি।
কিন্তু গ্যাস হলেই গ্যাসের ওষুধ খেতে খাওয়া একেবারেই ঠিক নয়। এক্ষেত্রে শারীরিক বিভিন্ন বড় ধরনের সমস্যা তৈরি হতে পারে। তাই গ্যাস হলে প্রথমে প্রাকৃতিক উপায়ে গ্যাস সারানোর চেষ্টা করতে হবে। সেক্ষেত্রে কাজ না হলে ওষুধ সেবন করা যেতে পারে।
পেটে গ্যাস কমানোর ঘরোয়া উপায়
পেটের গ্যাস কমানোর ঘরোয়া উপায় গুলো খুবই জনপ্রিয়। অনেকেই পেটের গ্যাস কমানোর ক্ষেত্রে ঔষধ ব্যবহার না করে ঘরোয়া উপাদান ব্যবহার করেন। যা শরীরের জন্য খুবই ভালো। চলুন নিচের পেটে গ্যাস কমানোর ঘরোয়া উপায় গুলো সম্পর্কে জেনে নিই:
আদা ও রসুন
আমরা সবাই জানি, আধা ও রসুন এই দুটি উপাদানই হজমের সমস্যা দূর করে এবং খাদ্য পরিপাক করতে সাহায্য করে। আধা এবং রসুন যে শুধু রান্নার স্বাদ বাড়ায় এমন নয়। এটি গ্যাসের সমস্যা কমাতে কার্যকর ভূমিকা পালন করে।
আদা এবং রসুন সরাসরি খেতে পারেন। অথবা আদায় এবং রসুন কুচি করে পানিতে ভিজিয়ে রেখে পরবর্তীতে পান টুকু পান করতে পারেন। এতে পুরোপুরি গ্যাসের সমস্যা বিদায় নিবে।
তুলসী পাতা
আমরা সবাই জানি যে তুলসী পাতা ভেজষ গুন সমৃদ্ধ। পেটের বিভিন্ন সমস্যা মোকাবেলায় তুলসী পাতা প্রতিদিন খাওয়া যেতে পারে। আপনি চাইলে সকালে চায়ের সঙ্গে তুলসী পাতা খেতে পারেন। এতে করে পেটে হজমের সমস্যা এবং গ্যাসের সমস্যা পুরোপুরি সেরে যাবে।
অ্যাপেল সিডার ভিনেগার
গ্যাসের সমস্যা দূর করার জন্য প্রতিদিন আপনার পছন্দের ড্রিংসের সঙ্গে এক চা চামচ অ্যাপেল সিডার ভিনেগার পান করতে পারেন। এতে করে গ্যাসের সমস্যা অনেকাংশে কেটে যাবে।
লেবু পানি
পেটে গ্যাস হলে যে ব্যথা অনুভূত হয় তাহলে পানি অনেকটা সারিয়ে তুলতে সাহায্য করে। তাই গ্যাসের সমস্যা প্রতিদিন এক গ্লাস পানি পান করুন।
শেষ কথা | পেটে গ্যাস এর লক্ষণ
পেটে গ্যাস নিয়ে এখন আমরা কমবেশি সবাই ভুগে থাকি। তবে এই অসুখ থেকে রক্ষা পাওয়া যায় বিভিন্ন উপায় অবলম্বন করে। আপনি চাইলে ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করে পেটের গ্যাস থেকে রক্ষা পেতে পারবেন। আবার কিছু কিছু সময় ওষুধ সেবন করা জরুরি হয়ে পড়ে।
আজকের এই আর্টিকেলে আমরা পেটে গ্যাস এর লক্ষণ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আমাদের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়লে ঘরোয়া উপায়ে অথবা কোন ওষুধের মাধ্যমে গ্যাস কমানো যাবে তা জানতে পারবেন। আশা করছি আজকের আর্টিকেল তো আপনাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হবে।
বহুল জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলী | পেটে গ্যাস এর লক্ষণ
১)গ্যাস্ট্রিকের সবচেয়ে ভালো ঔষধ কোনটি?
উত্তর: ওমিপ্রাজল গোত্রের সব ঔষধ ব্যবহার করতে পারবেন।
২) গ্যাভিসকন কি গ্যাস এবং ফোলাভাব দূর করতে সাহায্য করে?
উত্তর: হ্যাঁ, গ্যাসের ব্যথা কমানোর পাশাপাশি এই ঔষধ বুকে জ্বালাপোড়া ভাব দূর করতে সাহায্য করে।
৩) গ্যাস্ট্রিক হলে কি কি সমস্যা?
উত্তর: বমি বমি ভাব, শরীরে অস্বস্তি, মাথা ঘোরা এবং পেটে ব্যথা অনুভূত হয়।
৪)১০ বছরের বাচ্চা কি ওমেপ্রাজল খাওয়া যাবে?
উত্তর: না, ১৭ বছরের আগে এই ওষুধটি খাওয়া উচিত না।
Read More:
এলার্জি রোগের ইংরেজি নাম হল হাইপারসেনসিটিভিটি। এলার্জি রোগীদের অতি সংবেদনশীলতার রোগী হিসেবেও চিহ্নিত করা হয়। যে ব্যক্তি যে ধরনের এলার্জি Read more
বদহজম খুবই স্বাভাবিক এবং প্রচলিত একটি সমস্যা। বদহজমের সমস্যা হয় না এমন মানুষ হয়তো পাওয়া যাবে না। কমবেশি সবাই এই Read more
প্রসাব হলুদ হওয়ার কারণ প্রসাবের হলুদ রং ইউরোক্রোম নামক একটি রঙ্গক থেকে সৃষ্ট হয়ে থাকে। আমাদের শরীরের লাল রোহিত রক্ত Read more
লেবু দিয়ে ব্রণ দূর করার উপায় লেবু হলো এক ধরনের সাইট্রাস ফল যা স্বাদে ও বহুমুখীতার জন্য পরিচিত। লেবু ত্বকে Read more