এলার্জির ঔষধ খাওয়ার নিয়ম | এলার্জির ঔষধ বেশি খেলে কি হয়

এলার্জির ঔষধ খাওয়ার নিয়ম

এলার্জি রোগের ইংরেজি নাম হল হাইপারসেনসিটিভিটি। এলার্জি রোগীদের অতি সংবেদনশীলতার রোগী হিসেবেও চিহ্নিত করা হয়। যে ব্যক্তি যে ধরনের এলার্জি সমস্যায় আক্রান্ত সেই ব্যক্তি ওই ধরনের কোন বস্তুর কাছাকাছি আসলে এলার্জির তীব্রতা বেড়ে যায়। 

এলার্জি সাধারণ উপসর্গগুলো আমরা সবাই জানি। উল্লেখযোগ্য উপসর্গগুলো হল: শরীরের বিভিন্ন স্থান চুলকানো এবং লাল হয়ে যাওয়া, কিছু কিছু জায়গা হঠাৎ ফুলে যাওয়া ইত্যাদি। এলার্জি নিয়ন্ত্রণ করার জন্য রোগীদের এলার্জি ওষুধ সেবন করতে হয়। কিন্তু অনেকেই আছেন যারা বছরের পর বছর এই ঔষধ সেবন করতেই থাকেন। 

এটিতে এলার্জি নিয়ন্ত্রণে থাকলেও শরীরে অন্যান্য ক্ষতি হতে থাকে। উল্লেখযোগ্য ক্ষতি গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো পেট ব্যথা এবং ডায়রিয়ার সমস্যা। বেশি ডোজের এলার্জির ওষুধ প্রতিনিয়ত সেবন করলে কিডনি এবং লিভার ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে আবার কিছু কিছু সময় নষ্ট হয়ে যেতে পারে। 

এলার্জির ওষুধ বেশি দিন চালিয়ে যাওয়া ঠিক নয়। আজকের আর্টিকেলে এলার্জির ঔষধ বেশি খেলে কি হয় এই নিয়ে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করব। চলুন তাহলে শুরু করা যাক।

 

এলার্জি কি

মানুষের শরীরে যেসব প্রতিরক্ষা তন্ত্র গুলো রয়েছে এগুলো মাঝে মাঝে অতি সংবেদনশীলতার কারণে বিরূপ আকার ধারণ করতে পারে। তবে কিছু ব্যক্তির ক্ষেত্রে এই অতি সংবেদনশীলতা বিরুপ আকার ধারণ করলেও তেমন কোন সমস্যা দেখা দেয় না। 

কিন্তু যাদের অতি প্রতিক্রিয়া জনিত সমস্যা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে শরীরের স্কিনে যখন বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হওয়া শুরু হয় তখন তাকে অ্যালার্জি বলে। অতি সংবেদনশীলতার কারণে কখনো কখনো জ্বর, হাঁপানি, ত্বক প্রদাহ ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিতে পারে। 

এর ফলে চোখ লাল হয়ে যেতে পারে এবং চোখ চুলকাতে পারে। কিছু কিছু সময় নাক দিয়ে পানি পড়া এবং শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা তৈরি হতে পারে। এলার্জি রোগের ফলে পেট ব্যথা অথবা ডায়রিয়া সমস্যা খুব কমন একটি রোগ। জিনগত এবং পরিবেশগত কারণে সাধারণত এলার্জি হয়ে থাকে।

 

এলার্জি কেন হয়

আমরা পূর্বেই বলেছি পরিবেশগত এবং জিনগত কারণে এলার্জি হয়ে থাকে। যাদের খাবারের মাধ্যমে এলার্জি হয় তাদেরকে নির্দিষ্ট কিছু খাবার খাওয়া বন্ধ রাখতে হয়। কারো কারো ধুলাবালি বা অতিরিক্ত ঠান্ডা এবং গরম আবহাওয়ায় এলার্জি হতে পারে।

 শরীর থেকে নির্গত অতিরিক্ত ঘামের কারণেও এলার্জি হয়। ডাস্ট মাইট এবং অতিরিক্ত সূর্যের আলোর কারণেও এলার্জি হতে পারে। চলুন এক নজরে দেখে নেওয়া যাক কি কি কারনে এলার্জি হয়:

  • অতিরিক্ত সূর্যরশ্মি,
  • নির্গত ঘাম,
  • ধুলা ময়লা জনিত পরিবেশ,
  • নির্দিষ্ট কিছু খাবার,
  • অতিরিক্ত ঠান্ডা অথবা অতিরিক্ত গরম আবহাওয়া।

 

এলার্জি কমানোর উপায়

খুব দ্রুত এলার্জি কমানোর জন্য কর্পূর এবং নারিকেল তেল একটি অনন্য ভূমিকা রাখে। অপুর এবং নারিকেল তেল শুধুমাত্র সেই সব এলার্জির জন্য প্রযোজ্য যে এলার্জিগুলোতে ত্বকের বিভিন্ন স্থান চুলকায়। 

কপূর এবং নারিকেল তেল একসঙ্গে মিশ্রিত করে আক্রান্ত স্থানে পরপর কিছুদিন লাগালে এলার্জি থেকে পুরোপুরি পরিত্রাণ পাওয়া সম্ভব। 

তাছাড়া শরীরের কোন জায়গা অতিরিক্ত চুলকালে কপূর এবং নারিকেল তেল মিশ্রিত করে আক্রান্ত স্থানে লাগালে সাথে সাথে চুলকানি থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়। এলার্জি কমানোর উপায় হিসেবে ফিটকিরিও অনেকের কাছে খুবই জনপ্রিয়। ফিটকিরি ভেজানো পানি এলার্জির জায়গায় প্রয়োগ করলে খুব দ্রুত আরাম পাওয়া যায়।

 

এলার্জির ঘরোয়া চিকিৎসা কি?

যেহেতু এলার্জির ওষুধ বেশিদিন খেলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে তাই ঘরোয়া চিকিৎসা এ ক্ষেত্রে উপযোগী হতে পারে। চলুন এক নজরে দেখে নেই এলার্জির ঘরোয়া চিকিৎসা কি?

  • টি-ট্রি অয়েল: এটিতে রয়েছে এন্টি মাইক্রোবিয়াল উপাদান যা তৎক্ষণাৎ এলার্জি কমাতে সাহায্য করে।
  • আপেল সিডার ভিনিগার: অ্যাপেল সিডার ভিনেগার এর অ্যাসিটিক উপাদান ত্বকের প্রদাহ দূর করতে সাহায্য করে।
  • নারকেল তেল: নারিকেল তেলে রয়েছে ময়েশ্চারাইজার উপাদান। এটি এলার্জি থেকে তাৎক্ষণিক আরাম প্রদান করে থাকে। কুসুম গরম পানির সাথে মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন।
  • অ্যালোভেরা জেল: অ্যালোভেরা জেল ও শরীরের চুলকানি থেকে রক্ষা করে।
  • আমলকি ও মধু: প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে আমলকি ও মধু একসাথে সেবন করলে সব ধরনের এলার্জি থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়।
  • পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকুন: এলার্জি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ধুলা-ময়লা জনিত পরিবেশের কারণে হয়ে থাকে। প্রথমে খুঁজে বের করুন আপনার কোন কারণে এলার্জি তৈরি হচ্ছে। যদি ধোলাময়লার কারণে এলার্জি হয় তাহলে যত টুকু সম্ভব এই ধরনের পরিবেশ থেকে নিজেকে সরিয়ে রাখুন।
  • প্রতিদিন এক চা চামচ কালোজিরা খান: কালোজিরা সর্ব রোগের মহা ঔষধ এটা আমরা সবাই জানি। এলার্জির ক্ষেত্রে কালোজিরা সেবন করলে একটি ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। যেকোনো ধরনের এলার্জির সমস্যা প্রতিদিন এক চা চামচ কালোজিরা সেবন করুন।

আমরা উপরে উক্ত যে উপাদান গুলো নিয়ে আলোচনা করলাম তার যেকোনো একটি উপাদান প্রতিদিন ব্যবহার করলে এলার্জি থেকে পুরোপুরি পরিত্রাণ পাওয়া যায়।

 

এলার্জিতে প্রাকৃতিক চিকিৎসা

ঔষুধের মাধ্যমে এলার্জি কমানো গেলেও এর বিভিন্ন সাইড ইফেক্ট রয়েছে। কিন্তু প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করে এলার্জি কমানো গেলে এর দীর্ঘমেয়াদী কোন সাইড ইফেক্ট থাকে না।

 তাই এলার্জিতে প্রাকৃতিক চিকিৎসা অত্যন্ত জরুরী। চলুন এলার্জি থেকে যেসব প্রাকৃতিক চিকিৎসা গুলো নিয়মিত করা যায় সেগুলো সম্পর্কে জেনে নিই:

 

ওটমিল

ওটমিলে রয়েছে অ্যান্টি-ইরিটেটিং উপাদান। যা শরীরের গ্রহণ করার সাথে সাথে চুলকানি থেকে আরাম পাওয়া যায়। চুলকানি থেকে আরাম দেওয়ার পাশাপাশি এলার্জি সম্পূর্ণ শাড়িতে তুলতে ওটমিল এর জুড়ি নেই।

ব্যবহারবিধি:

দুই টেবিল চামচ ওটমিল এবং দুই টেবিল চামচ কনফ্লাওয়ার একসঙ্গে পানির সাথে ভিজিয়ে রাখুন। যেখানে এলার্জি হয়েছে সেই স্থানে এই মিশ্রণটি লাগিয়ে রাখুন। ১৫ থেকে ২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত ব্যবহারে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।

 

আনারস

আনারসের রয়েছে ব্রোমিলিন নামক উপাদান। র‌্যাশ কমাতে আনারস প্রতিদিন সেবন করতে পারেন।

ব্যবহারবিধি:

প্রতিদিন কয়েক টুকরা আনারস সেবন করতে পারেন। অথবা আনারসের রস এলার্জি এর জায়গায় লাগিয়ে রাখলে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।

 

হলুদ

হলুদে রয়েছে অ্যান্টি-ইনফ্লামাটরি উপাদান। এটি শরীরের স্কিনে অ্যান্টিসেপটিক এর মত কাজ করে। শরীরে এলার্জিজনিত যে কোন প্রদাহ নিরাময়ের জন্য হলুদের রস ব্যবহার করতে পারেন। তাছাড়া বিভিন্ন রকম চর্ম রোগে হলুদ অত্যন্ত কার্যকর।

ব্যবহারবিধি:

সপ্তাহে অন্তত তিন দিন হলুদ গরম দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে। এক্ষেত্রে খাঁটি হলুদের গুঁড়া ব্যবহার করতে পারেন।

 

আদা

আদা একটি প্রাকৃতিক ভেজস গুনসম্পন্ন ঔষধ। আদায় রয়েছে ইনফ্লামাটরি ও অ্যান্টিহিস্টামিন নামক উপাদান। এলার্জির কারণে যে ফোলা ভাব তৈরি হয় তার থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আদা একটি মহা ঔষধ। ফোলা ভাব কমানোর পাশাপাশি চুলকানি কমাতেও আদা সাহায্য করে।

ব্যবহারবিধি:

ভিনেগার পানি এবং আদা কুচি পরিমাণ মতো নিয়ে একসঙ্গে পানিতে ফুটাতে হবে। ৫ থেকে ৭ মিনিট পানি ফোটানোর পর এই পানি আক্রান্ত স্থানে লাগিয়ে রাখুন। ১৫ থেকে ২০ মিনিট রাখার পর পরিষ্কার পানি দিয়ে আক্রান্ত স্থানগুলো ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্তত দুই থেকে তিন দিন ব্যবহারে ভালো ফলাফল পাবেন।

 

যেসব খাবারে এলার্জি কমে

সাধারণত ইলিশ মাছ, চিংড়ি মাছ, পুঁইশাক, মসুর ডাল, হাঁসের ডিম, হাঁসের মাংস ইত্যাদি খাবারে এলার্জি থাকে। তাই যাদের এলার্জির সমস্যা রয়েছে তাদের এই ধরনের খাবার এড়িয়ে চলা উচিত। তবে এলার্জি কমানোর জন্যও কিছু কিছু খাবার রয়েছে। যেগুলো খেলে খুব তাড়াতাড়ি এলার্জি সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়।

 “ভিটামিন ই” সমৃদ্ধ খাবারগুলো খেলে এলার্জি থেকে দ্রুত নিরাময় পাওয়া সম্ভব। ভিটামিন ই সমৃদ্ধ খাবার গুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য খাদ্যগুলো হলো: বিভিন্ন ধরনের বাদাম, আখরোট, সূর্যমুখী বীজ ইত্যাদি। 

যে ব্যাকটেরিয়া আমাদের শরীরে এলার্জি তৈরি করে এই খাবারগুলো সেই ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে ফাইট করতে সক্ষম। আরো কিছু কিছু খাবারে এলার্জি কমে। চলুন এক নজরে দেখে নেই খাবার গুলো কি কি: 

  • মিষ্টি দই অথবা টক দই,
  • “ভিটামিন সি” সমৃদ্ধ ফল,
  • বায়োফ্ল্যাভনয়েড সমৃদ্ধ খাবার,
  • চিনা বাদাম এবং সূর্যমুখী বীজের তেল ইত্যাদি।

আপনি যদি এলার্জির সমস্যায় নাজেহাল থাকেন এবং ডাক্তার আপনাকে দীর্ঘদিন এলার্জির ঔষধ সেবন করতে বলেন সে ক্ষেত্রে আপনি উপরে উক্ত খাবার গুলো খেয়ে দেখতে পারেন। আপনার শরীরে যদি স্বাভাবিক এলার্জি হয়ে থাকে তাহলে এই খাবারগুলো নিয়মিত খেলে এলার্জি সমস্যা অনেকটাই কমে আসবে। তাই এলার্জি কমানোর জন্য শুধুমাত্র ঔষধ সেবন না করে উপরে উঠতো খাবারগুলো প্রতিনিয়ত খেয়ে এলার্জি কমানোর চেষ্টা করুন।

 

এলার্জির আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা

চলুন জেনে নেই এলার্জির আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা গুলো কি কি:

  • বেসিল এবং নিম পাতা পেস্ট: বেসিল এবং নিম পাতা থেকে রস বের করে সেই রস আক্রান্ত স্থানে লাগালে এলার্জি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
  • অ্যালোভেরা: অ্যালোভেরার নির্যাস প্রতিনিয়ত আক্রান্ত স্থানে লাগালে এলার্জি থেকে পুরোপুরি পরিত্রাণ পাওয়া যায়।

এলার্জি ঔষধের নাম হোমিওপ্যাথি

এলার্জি রোমিওপ্যাথি চিকিৎসাতে এমন কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই। চলুন জেনে নেই এলার্জির কিছু হোমিওপ্যাথি ওষুধের নাম:

এলার্জির হোমিওপ্যাথি ঔষধমূল্য
Dollicos (ডলিকস)২৫৫ টাকা
Netram mure (নেট্রাম মিউর)৫০০ টাকা
Histamine (হিস্টামিন)২ টাকা ৫০ পয়সা
Apis Mel (এপিস মেল)প্রতি পিস ১০ টাকা
 
শেষ কথা

এলার্জির ঔষধ বেশি পরিমাণে খেলে কি ধরনের সমস্যা হতে পারে তা আমরা এই আর্টিকেল আলোচনা করেছি। যেকোনো অসুখে আক্রান্ত হলে আমাদের শরীরে ঔষধ এর প্রয়োজন রয়েছে। কিন্তু সেই ঔষধ বেশি পরিমাণে খাওয়া মোটেও আমাদের শরীরের জন্য ভালো নয়।

তাই যেকোনো ঔষধ সেবন করার আগে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিন। এবং ঔষধ এর ডোজ সম্পর্কে ডাক্তারের কাছ থেকে ভালোভাবে জেনে নিন। এলার্জির ঔষধ বেশি খেলে কি হয় এই সম্পর্কে যারা জানতে চাচ্ছিলেন আশা করি আজকের আর্টিকেলটি তাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হবে।

 

Read More

রক্তে এলার্জির লক্ষণ

Related Posts
রক্তে এলার্জির লক্ষণ
রক্তে এলার্জির লক্ষণ

রক্তে এলার্জি খুবই সাধারণ একটি সমস্যা। আজকাল অনেক মানুষ এই সমস্যায় ভোগেন। আবার অনেকের জীবন দুর্বিষহ হয়ে পড়ে।ঘরের ধুলাবালি পরিষ্কার Read more

ছেলেদের মুখে ব্রণ দূর করার উপায়
ছেলেদের মুখে ব্রণ দূর করার উপায়

নারীদের পাশাপাশি পুরুষদের মুখে ব্রণ একটি কমন সমস্যা। পুরুষরা বেশিরভাগ সময়ে ঘরের বাইরে অবস্থান করেন। বাইরে ধুলাবালি মুখে ব্রণ তৈরি Read more

বদহজম দূর করার উপায়
বদহজম দূর করার উপায়

বদহজম খুবই স্বাভাবিক এবং প্রচলিত একটি সমস্যা। বদহজমের সমস্যা হয় না এমন মানুষ হয়তো পাওয়া যাবে না। কমবেশি সবাই এই Read more

পেটে গ্যাস এর লক্ষণ
পেটে গ্যাস এর লক্ষণ

গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা যে কতটা অস্বস্তিকর তা একমাত্র তারাই জানেন যারা এই সমস্যায় ভুগছেন। পেটে গ্যাস হলে সাধারণ কিছু লক্ষণের মাধ্যমেই Read more

রাতে লবঙ্গ খাওয়ার উপকারিতা
রাতে লবঙ্গ খাওয়ার উপকারিতা

রাতে লবঙ্গ খাওয়ার উপকারিতা লবঙ্গের বৈজ্ঞানিক নাম হল সিজিজিওমোরোমেটাম। আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় এটি বহু বছর ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। লবঙ্গ গাছে Read more

কাঁচা হলুদের উপকারিতা ও অপকারিতা | Benefits And Harms Of Raw Turmeric
কাঁচা হলুদের উপকারিতা ও অপকারিতা

কাঁচা হলুদের উপকারিতা ও অপকারিতা প্রাচীনকাল থেকে আমাদের দেশীয় মসলাগুলো আয়ুর্বেদিক গুণসম্পন্ন হওয়ায় শরীরের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধে এগুলো ব্যবহার করা Read more

Leave a Comment