সজনে পাতার উপকারিতা (Moringa) সম্পর্কে  বিস্তারিত জানেন কি

সজনে পাতার উপকারিতা
সজনে পাতার উপকারিতা (Moringa) 

ভূমিকা

সজনে পাতার উপকারিতা (Moringa) আমরা অনেকেই জানি না। কিন্তু একবার এটি খেতে শুরু করলে এর উপকারিতা দেখে আপনি নিজেও অবাক হবেন। কেননা এটি সর্বগুনে গুনান্বিত একটি ঔষধি বৃক্ষ। 

সজনে বা Moringa এক ধরনের গাছ যার পাতা সাধারণত শাক এবং এর পাতা শুকিয়ে গুড়ো করে খাওয়া যায়। এছাড়াও এই গাছ থেকে সজনে সবজি উৎপাদন হয়।  এই সবজির চাহিদা আকাশচুম্বি। কারন এই গাছের পাতা যেমন উপকারী তেমনি এর সব্জিও। সেজন্য পুষ্টিবিদরা বৃক্ষ বলে এটিকে অভিহিত করেছেন।

সজনে পাতা হলো উপকারী বন্ধু। তাই এর উপকারিতাগুলি জানতে এই আর্টিকেলের সাথেই থাকুন। 

 

সজনে পাতা (Moringa)

সজনে পাতার বৈজ্ঞানিক নাম হল Moringa oleifera। এটি একটি বৃক্ষ জাতীয় গাছ। এটি সাধারনত গ্রীষ্ম প্রধান অঞ্চলে হয়। স্বপ্নে গাছের সবজি দেখতে সবুজ এবং লম্বা হয়। বীজ এবং ডালের মাধ্যমে এর বংশবিস্তার হয়। এটি রোপন করার উপযুক্ত সময় হল গ্রীষ্মকালে বা এপ্রিল মাসের দিকে। সাধারণত দুই থেকে তিন প্রকারের সজনে পাওয়া যায় এই গাছ থেকে। কিছু সজনে সিজনভিত্তিক হয় আবার কিছু বারোমাসি রয়েছে। 

এটি সবজি এবং এর পাতা শাক হিসেবে খুবই জনপ্রিয়। গবেষকরা সজনি পাতাকে nutrition superfood বলেন এবং সজনে গাছকে বলেন miracle tree. এছাড়াও সজনে পাতাকে অলৌকিক পাতা বলা হয়।



সজনে পাতার পুষ্টিগুণ 

সজনে হলো একটি আদর্শ সবজি গাছ। স্বপ্নের কোন কিছুই যেন ফেলার নয়। সবকিছুই পুষ্টি পুষ্টি  দিয়ে ভরা। সজনে পাতায় রয়েছে ১২৫  পার্সেন্ট ক্যালসিয়াম, ৬১% ম্যাগনেসিয়াম, ৭১% লোহ, ৪১% পটাশিয়াম, ৪২ % আমিষ, ২২%  ভিটামিন সি সহ অন্যান্য অনেক উপাদান। 

এছাড়াও শিশুদের জন্য এক টেবিল চামচ সজিনা পাতার গুড়া হতে ৪০% ক্যালসিয়াম, ১৪ পার্সেন্ট আমিষ, ২৩% লৌহ এবং ভিটামিন এ পাওয়া যাবে। গর্ভবতী মহিলাদের জন্য দিনে ছয় চামচ সজনে পাতার গুড়া তার প্রয়োজনীয় আইরন ও ক্যালসিয়াম সরবরাহ করতে সক্ষম হবে।

 

সজনে পাতার উপকারিতা 

সজনে পাতার উপকারিতা ( Moringa) যেন বলে শেষ হবে না। চলুন এর উপকারিতা গুলো জেনে নিই-

রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে 

ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সুগারের মাত্রা বেশি হওয়া খুব ঝুঁকিপূর্ণ একটি বিষয়। কেননা এর মাত্রা বৃদ্ধি পেলে কিডনি, চোখ, হার্টের সমস্যা এবং যৌন ক্ষমতা কমে যেতে পারে। গবেষণা থেকে আমরা জানতে পেরেছি যে সজনে পাতার গুড়া নিয়মিত খেলে রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ হবে। কারণ সজনে পাতার মধ্যে রয়েছে isothiocyanates  নামক একটি উপাদান যা ব্লাডে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। 

তবে খেয়াল রাখবেন শুধু সজনে পাতার গুড়া দিয়ে আপনি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ রাখবেন এমনটি নাও হতে পারে। অবশ্যই আপনাকে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করতে হবে এবং সেইসঙ্গে সজনে পাতাকে সহায়ক হিসেবে রাখবেন। (Arnarson, 2018)

 

লিভারকে সুস্থ রাখে 

প্রতিটি মানুষের শরীরে একটি অন্যতম অঙ্গ হলো লিভার। দৈনিক প্রয়োজনে আমরা যেসব ওষুধ খেয়ে থাকি এসবের প্রতিক্রিয়া লিভার এবং কিডনির উপর দিয়ে যায়। সজনে পাতায় এই ক্ষতিগুলো কে আটকে দেয়। তাই আপনার লিভার সুস্থ রাখতে আজ থেকে সজনে পাতার গুড়া খাওয়া শুরু করুন।  কেননা সজনে পাতার উপকারিতা ( Moringa)আপনার লিভার কে সুস্থ রাখবে। 

 

হাড় ও দাঁতের সুরক্ষায় ভূমিকা রাখে 

সজনে পাতায় রয়েছে ফসফরাস এবং ক্যালসিয়াম যাহার ও দাঁতের গঠনে ভূমিকা রাখে। একজন মানুষের শরীরে প্রতিদিন ১৬ শতাংশ  ফসফরাস এবং ১৯ শতাংশ ক্যালসিয়ামের প্রয়োজন হয়। যা আপনি ১০০ গ্রাম সজনে পাতা থেকে পাবেন।  আবার যারা নিরামিষ খেতে পছন্দ করেন তাদের জন্য এটি চমৎকার হবে। আপনি চাইলে একে ভর্তা, ভাজি বা বড়া করে খেতে পারবেন। 

 

প্রোটিনের ঘাটতি পূরণ করে 

প্রোটিন বলতে আমাদের মাথায় আসে ডিম, দুধ এবং মাংস।  কিন্তু এটি খুব ভুল ধারণা। আমাদের আশেপাশে এমন অনেক সহজলভ্য জিনিস রয়েছে জে প্রোটিনের ঘাটতি পুরোপুরি পূরণ করে। সজনে পাতার উপকারিতা ( Moringa) এখানে বিদ্যমান। কেননা সজনে পাতাতে রয়েছে ১৮ রকমের অ্যামিনো এসিড। যা প্রোটিন পূরণের মূল উপাদান। তাই খুব কম খরচে এবং সহজে আপনার শরীরের প্রোটিন ঘাটতি পূরণের জন্য সজনে পাতা বা এর গুড়া হতে পারে উত্তম সহায়ক। 

 

রাতকানা রোগ প্রতিরোধ করে 

সজনে পাতাতে রয়েছে ভিটামিন এ। এটি শরীরের অর্ধ চাহিদা পূরণ করে থাকে। এই ভিটামিন এ আপনার রাতকানার রোগ প্রতিরোধ করার পাশাপাশি আপনার ফুসফুস, কিডনি এবং হার্ট স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। 

 

শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে 

সজনে পাতায় রয়েছে Chlorogenic acid এবং Quercetin নামক দুইটি উপাদান। এগুলি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে থাকে।  গবেষণার মাধ্যমে জানা গেছে যে প্রতিদিন ৭ গ্রাম সজনে পাতার গুড়া তিন মাস খেলে শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর মাত্রা বৃদ্ধি পাবে। (Arnarson, 2018)

শরীরে ফ্রি রেডিকেলের সংখ্যা বেড়ে গেলে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট তা প্রতিহত করে। আর এই ফ্রি রেডিক্যাল বেড়ে গেলে প্রদাহ, ডায়াবেটিস এবং হৃদরোগের সমস্যা বাড়তে পারে। এছাড়াও প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর জন্য শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। ফলে রোগের ঝুঁকি অনেকখানি কমে যাবে। 

চুল পড়া কমায় এবং খুশকি দূর করে 

সজনে পাতা শুধু খাবার হিসেবে নয় বরং রূপচর্চায় এর গুরুত্ব অপরিসীম।

চুলের খুশকি দূর করতে এবং চুল পড়া কমাতে এটি খুবই কার্যকরী। সজনে পাতা ব্লেন্ড করে চুলের গোড়ায় ভালোভাবে লাগাবেন। এরপর ৩০ মিনিট থেকে এক ঘন্টা রেখে ভালোভাবে শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলবেন। দেখবেন আপনার সমস্যা দূরীভূত হয়েছে।

 

সজনে পাতা খাওয়ার নিয়ম 

সজনে পাতার উপকারিতা (Moringa) জানলে এটি খাওয়ার ব্যাপারে আপনি অতি উৎসাহী হবেন বলে আশা রাখছি। কেননা এত সহজলভ্য একটি জিনিস আপনার শরীরের এত উপকার করবে যা অনেক দামী জিনিসও করতে পারবে না। 

সজনে পাতা প্রাকৃতিক হওয়ার কারণে এটি নিরাপদ তবে  মাত্রাতিরিক্ত খাওয়ার ফলে বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে। যেমন পেট ব্যথা, বমি বমি ভাব। 

সজনে পাতা খাওয়ার সঠিক নিয়ম হলো আপনার শরীরের ওজন অনুযায়ী। প্রতি এক কেজিতে ১ গ্রাম। তাহলে আমরা বলতে পারি আপনার ওজন যদি ৫০ কেজি হয় তবে আপনাকে খেতে হবে ৫০ গ্রাম। শরীরের ওজন অনুযায়ী প্রতি কেজিতে এক গ্রামের বেশি খাওয়া উচিত নয়। অবশ্যই আপনার শরীরের ওজন হিসেবে প্রতি কেজিতে তিন গ্রামের থেকে বেশি কখনই খাওয়া যাবেনা।

 

সজনে ডাটা বেশি পুষ্টিকর নাকি পাতা? 

সজনে পাতা সাত বা বড় হিসেবে যেমন খেতে ভালো তেমনি সজনে ডাটাও খেতে খুবই সুস্বাদু। বিশেষ করে সজনে সবজি কমবেশি সবাই পছন্দ করেন। এই দুই ধরনের খাবারই রয়েছে অনেক পুষ্টিগুন এবং ভিন্ন স্বাদ। সজনে ডাটা সবজি হিসেবে খেলে আপনার শরীরের জন্য অনেক উপকার হবে।  Cadman,2020 সালে বলেছেন, 

সজনে ডাটা শরীরে যে উপকার গুলি করে থাকে-

  • লিভার সুস্থ রাখে 
  • কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে 
  • ক্ষত সারাতে সাহায্য করে
  • রক্তস্বল্পতা দূর করে 
  • হাড়ের গঠন মজবুত রাখে 
  • ওজন কমাতে সহায়তা করে 
  • দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে ইত্যাদি

 

সজনে পাতা নিয়ে ভুল ধারণা 

গুগলে সার্চ দিলে সজনে পাতার উপকারিতা( Moring) সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য পেয়ে থাকি। তবে সবগুলি তথ্য অনেক বেশি নির্ভরযোগ্য নয়। যেমন- আপনি শুনে থাকবেন সজনে পাতায় রয়েছে সাতটি কমলার চেয়ে বেশি ভিটামিন সি আবার কলার চেয়ে ১৫ গুন বেশি পটাশিয়াম এবং দুধের থেকে চার গুণ বেশি রয়েছে  ক্যালসিয়াম। এসব তথ্য  অতটা নির্ভরযোগ্য নয়। 

চলুন আমরা জেনে নিই এর সত্যতা- ১০০ গ্রাম সতেজ সজনে পাতাতে রয়েছে ৫১.৭ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি কিন্তু ১০০ গ্রাম কমলার মধ্যে রয়েছে ৫৩.২ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি। ফলে আমরা দেখতে পাচ্ছি কমলার ভিটামিন সি এর  পরিমাণ বেশি। একইভাবে সজনে পাতায় পটাশিয়াম এবং ক্যালসিয়াম রয়েছে ৩৩৭ মিলিগ্রাম এবং ১৮৫ মিলিগ্রাম। কিন্তু ১০০ গ্রাম দুধে ক্যালসিয়াম রয়েছে ১২৫ মিলিগ্রাম যা চার গুণ বেশি নয়।  আবার ১০০ গ্রাম কলা থেকে আমরা ৩৫৮ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম পাব যা সজনে পাতার চেয়ে  অনেক বেশি। 

তবে নিঃসন্দেহে আমরা বলতে পারি সজনে পাতা একটি পোস্টিং কর খাবার। কিন্তু এই খাবারটি যে সকল খাবারকে ছাড়িয়ে যাবে ব্যাপারটি এমন নয়।

 

বহুল জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন 

গর্ভাবস্থায় সজনে পাতার উপকারিতা? 

গর্ভকালীন সময় সজনে পাতার উপকারিতা আরো বেশি পাওয়া সম্ভব। যেমন- হজম শক্তি বৃদ্ধি করে, রক্ত পরিষ্কার রাখে, শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যা দূর করে, ইনফেকশন কমায়, হাড়ের শক্তি বৃদ্ধি করে ইত্যাদি। 

সজনে পাতার ডাটা খাওয়া যাবে কি? 

সজনে পাতার পাশাপাশি সজনে ডাটা সবজি হিসেবে আমাদের দেশে খুব জনপ্রিয়। ছাড়াও এটি একটি উপকারী সবজি। এই খাবার আপনার ওজন কমাতে সহায়তা করবে, দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখবে, রক্তস্বল্পতা দূর করবে ইত্যাদি। 

মরিঙ্গা পাউডার খাওয়ার নিয়ম? 

মরিঙ্গা বা সজনে পাতা খাওয়ার সবচেয়ে সহজ উপায় হল চায়ের সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া। এছাড়াও এটি পানির সঙ্গে একটু মধু দিয়ে  গুলিয়ে খেতে পারেন। যেভাবে খান না কেন এটি আপনার শরীরে উপকার বয়ে আনবে। 

সজনে পাতার অপকারিতা?

সজনে পাতার উপকারিতা  (Moringa)থাকলেও কিছু অপকারিতা রয়েছে। যেমন- হজনের সমস্যা হতে পারে, অনেকের বমি বমি ভাব হয়, ঘ্রাণের সমস্যা হতে পারে। 

সজনে পাতা গুড়া খাওয়ার নিয়ম? 

সজনে পাতার গুড়া খেতে পারবেন মসলা হিসেবে, শরবত বানিয়ে, ভাতের সাথে, স্যুপের সাথে, বড়া বানিয়ে ইত্যাদি।



উপসংহার

সর্বোপরি বলা যায় সজনে পাতার উপকারিতা ( Moringa) আমরা চাইলেই লুফে নিতে পারি। এটি আমাদের সাধ ও সাধ্য দুয়ের মধ্যেই। সজনে পাতার ভর্তা বা শাক দিয়ে পেট ভরে ভাত খেতে পারবেন। এতে আপনার তৃপ্তিও মিটবে সাথে উপকৃত হবেন।

সজনে পাতার রেসিপি বা গুড়া যাই খান না কেন এটি আপনার দেহের বিভিন্ন ঘাটতি পূরণ এবং শারীরিক সুস্থতায় অবদান রেখে যাবে। 

আমরা আজ এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাদের নির্ভরযোগ্য তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করেছি। এসব তথ্য জেনে নিশ্চয় আপনি সজনে পাতা না খেলেও আজ থেকে খাওয়া শুরু করবেন বলে প্রত্যয় রাখছি।

 

Read More:

  1. কোলেস্টেরল কমাতে লেবু
  2. লেবু দিয়ে ব্রণ দূর করার উপায়
  3. লেবু দিয়ে ওজন কমানোর উপায় 
  4. কাঁচা হলুদের উপকারিতা ও অপকারিতা

Related Posts
এলার্জির ঔষধ খাওয়ার নিয়ম | এলার্জির ঔষধ বেশি খেলে কি হয়
এলার্জির ঔষধ খাওয়ার নিয়ম

এলার্জি রোগের ইংরেজি নাম হল হাইপারসেনসিটিভিটি। এলার্জি রোগীদের অতি সংবেদনশীলতার রোগী হিসেবেও চিহ্নিত করা হয়। যে ব্যক্তি যে ধরনের এলার্জি Read more

রক্তে এলার্জির লক্ষণ
রক্তে এলার্জির লক্ষণ

রক্তে এলার্জি খুবই সাধারণ একটি সমস্যা। আজকাল অনেক মানুষ এই সমস্যায় ভোগেন। আবার অনেকের জীবন দুর্বিষহ হয়ে পড়ে।ঘরের ধুলাবালি পরিষ্কার Read more

ছেলেদের মুখে ব্রণ দূর করার উপায়
ছেলেদের মুখে ব্রণ দূর করার উপায়

নারীদের পাশাপাশি পুরুষদের মুখে ব্রণ একটি কমন সমস্যা। পুরুষরা বেশিরভাগ সময়ে ঘরের বাইরে অবস্থান করেন। বাইরে ধুলাবালি মুখে ব্রণ তৈরি Read more

বদহজম দূর করার উপায়
বদহজম দূর করার উপায়

বদহজম খুবই স্বাভাবিক এবং প্রচলিত একটি সমস্যা। বদহজমের সমস্যা হয় না এমন মানুষ হয়তো পাওয়া যাবে না। কমবেশি সবাই এই Read more

কাঁচা রসুন খাওয়ার উপকারিতা
কাঁচা রসুন খাওয়ার উপকারিতা

কাঁচা রসুন খাওয়ার উপকারিতা রসুনে রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ। বিভিন্ন ভিটামিন থেকে শুরু করে বায়োএকটিভ যৌগ যা মানুষের শরীর স্বাস্থ্যের জন্য Read more

রাতে লবঙ্গ খাওয়ার উপকারিতা
রাতে লবঙ্গ খাওয়ার উপকারিতা

রাতে লবঙ্গ খাওয়ার উপকারিতা লবঙ্গের বৈজ্ঞানিক নাম হল সিজিজিওমোরোমেটাম। আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় এটি বহু বছর ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। লবঙ্গ গাছে Read more

Leave a Comment