Table of Contents
Toggleগাজরের উপকারিতা
গাজরের উপকারিতা বিস্ময়করভাবে আপনার জীবনযাত্রা প্রশংসনীয় করে তুলবে। শরীর সুস্থ রাখতে কে না চায়? কিন্তু বর্তমান সময় মানসম্মত ডায়েট এবং খাবার গ্রহণ যেন অপ্রতুল হয়ে পড়েছে। প্রতিটি শাকসবজি এমন গুণাগুণ সম্পন্ন যার শরীরে বিভিন্ন প্রয়োজনীয় ভিটামিন বা প্রোটিন সরবরাহ করে।
কিন্তু গাজর যেন অন্যান্য সবজির তুলনায় অনেক বেশি উপকারী। কেননা এতে রয়েছে ভিটামিন এ, ভিটামিন বি, ভিটামিন কে, কপার, ম্যাঙ্গানিজ সহ খনিজ উপাদান যেগুলি শরীরের জন্য খুবই উপাদেয়।
শরীর সুস্থ রাখতে এবং বিভিন্ন ভিটামিন সরবরাহ করতে বিভিন্ন উপকারিতা নিয়ে আজকের আর্টিকেলটি আমরা সাজিয়েছি। আশা করি আপনাদের সঙ্গ আমাদের সঙ্গে থাকবে।
গাজরের পুষ্টি উপাদান
গাজরে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-এ, ভিটামিন-কে, ফোলেট, পটাসিয়াম, আয়রন, ভিটামিন-সি, ভিটামিন-বি, ফাইবার এবং প্যানটোথেনিক অ্যাসিড রয়েছে।
১০০ গ্রাম গাজরে রয়েছে ৪১ কিলোক্যালোরি খাদ্যশক্তি, ৮২৮৫ মাইক্রোগ্রাম বিটাক্যারোটিন, ৩৩ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ১২ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম এবং ১২ মিলিগ্রাম ফসফরাস পাওয়া যায়।
গাজরের উপকারিতা
গাজর সাধারণত মূল জাতীয় একটি সবজি। নানা পুষ্টিগুণ সম্পন্ন একটি আদর্শ খাবার। গাজরের উপকারিতা রয়েছে অনেক। চলুন সে উপকারিতা গুলি জেনে নিই-
ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে
গাজরের রয়েছে Falcarional এবং Falcarindiol। যা শরীরের আ্যন্টিক্যান্সার উপাদানগুলিকে প্রতিহত করে। খাবার খাওয়ার পর হজম হলেও খাবারের কিছু উচ্ছিষ্ট শরীরে রয়ে যায় একে বলে ফ্রী রেডিকেলস বা মৌল। এই মৌল গুলি শরীরের কোষ কিছু নষ্ট করে ফেলে। এই ফ্রী রেডিকেলস গুলি প্রতিরোধ করতে গাজর খুবই কার্যকর। গাজর খাওয়ার ফলে কলোরেক্টাল ক্যান্সার, প্রোস্টেট ক্যান্সার এবং ফুসফুস ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কম হয়ে থাকে।
লিভারের সমস্যা সমাধানে
গাজরের রয়েছে প্রচুর পরিমাণ দ্রবণীয় ফাইবার। এটি মলত্যাগের সহায়তা করে করুন ও লিভার পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। এটি সিরোসিস, কোলেস্টেসিস এবং হেপাটাইসিসের মতো সমস্যা হতে লিভারকে রক্ষা করে থাকে। প্রতিদিন একটি গাজর খাওয়ার ফলে লিভারের প্রদাহ, সংক্রমণ এবং ফোলা ভাব কমে যাবে। শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমাতে গাজর খুবই কার্যকরী ভূমিকা রাখে। এছাড়াও হিমায়িত ফ্যাট এবং লিভারের পিত্ত কমাতে গাজর সহায়তা করে।
দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধিতে
গাজর খেলে চোখের রেটিনায় বেগুনি পিগমেট এর সংখ্যা বৃদ্ধি পায় ফলে চোখের ফাংশন সব ঠিক থাকে এবং গাজরের উপকারিতা উপলব্ধি হয়। গাজরের বিদ্যমান পুষ্টি রাতকানার রোগ দূর করতে উপকারী।
ওরাল স্বাস্থ্য সুরক্ষায় গাজর
গাজর খেলে মুখের মধ্যে লালা উৎপাদন বৃদ্ধি পায়। কেননা গাজর খাওয়ার সময় মুখে সিলভা নামে একটি যৌগের নিঃসরণ হয়। এই সিলভা মুখের মধ্যে এসিডের ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়তা করে। দাঁতের ক্ষয়ের জন্য যে ব্যাকটেরিয়া গুলি দায়ী সেগুলি ধ্বংস করতে গাজর সাহায্য করে। এছাড়াও নিয়মিত গাজর খাওয়ার ফলে দাঁতের মাড়ি শক্ত হয়।
সুন্দর ত্বকের জন্য গাজর
নিয়মিত গাজর খাওয়ার ফলে বাহ গাজরের জুস খেলে বয়সের ছাপ দূর হয় ওর মুখের দাগ দূর হয়। ত্বকে রোদে পোড়া ভাব দূর করতেও গাজর সাহায্য করে। গাজরে রয়েছে এন্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান জাত ত্বক শুকিয়ে যাওয়া হতে রোধ করে এবং ত্বকে করে কোমল ও সতেজ।
অ্যান্টিসেপটিক হিসেবে কাজ করে
গাজর অ্যান্টিসেপটিক হিসেবে কাজ করে। কোন জায়গায় কেটে গেলে অথবা পুড়ে গেলে সেখানে গাজরের পেস্ট লাগাতে পারেন। এতে করে ইনফেকশনের আশঙ্কা দূর হবে। তাই নিমিষেই বলা যায় অ্যান্টিসেপটি হিসেবে গাজরের উপকারিতা রয়েছে।
অ্যান্টিএজিং হিসেবে
গাজর অ্যান্টি এজিং উপাদান হিসেবে কাজ করে আমাদের শরীরে। মেটাবলিজমের জন্য শরীরে যে সেলগুলির ক্ষয়প্রাপ্ত হয় সেগুলি ঠিকঠাক করতে গাজর খুবই কার্যকরী।
কানের ব্যথার প্রতিকার
সর্দি কাশির জন্য অথবা অন্য কোন অসুস্থতার কারণে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে কানে ব্যথা হতে পারে। এই কান ব্যথা সারাতে গাজর এর সাথে আদা কলা এবং রসুন একসঙ্গে পানিতে সিদ্ধ করে এক থেকে দুই ফোটা পানি ব্যবহার করলে ইংশাআল্লাহ ব্যথা কমে যাবে।
হার্টের সুরক্ষায় গাজরের উপকারিতা
গাজর এমন একটি সবজি যার ডায়েটরি ফাইবারে পরিপূর্ণ থাকে। এই উপাদানগুলির মাধ্যমে ধমনীর ওপর যে কোন আস্তরণ জমতে বাধা দেয় এবং রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখে ফলে হার্ট স্বাভাবিক ও সুস্থ থাকে। এতে রয়েছে লুটিন ও আলফা ক্যারোটিন নামে দুইটি উপাদান যেগুলি হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে। সর্বোপরি বলা যায় হার্ট সুস্থ রাখতে গাজরের উপকারিতা অপরিসীম।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে
গাজর রক্ত পরিষ্কার করতে সহায়ক। গাজরের জুস বিভিন্ন প্রদাহ প্রতিহত করতে ভালো কাজ করে। বিশেষ করে এর জুস শরীরের ভেতরে বিদ্যমান ক্ষতিকর জীবাণু ভাইরাস ও অন্যান্য প্রদাহ রোধ করতে ভালো কাজ করে। ডায়রিয়া নিরাময়ে গাজরের সুপ বেশ কার্যকর এছাড়াও কৃমি নাশ করতে গাজর বেশ ভালো একটি প্রতিষেধক। কারো উচ্চ রক্তচাপ থাকলে তার নিয়ন্ত্রণ করতে গাজরের সঙ্গে কয়েক কোয়া রসুন মিশিয়ে খেতে পারেন।
মস্তিষ্কের সুরক্ষায়
শিশুদের বুদ্ধি বিকাশ হতে গাজরের হালুয়া খুব উপকারী। এছাড়াও গাজরের উপকারিতা হল এর জুস মস্তিষ্কের ক্ষমতা বৃদ্ধি করবে এবং সেই সাথে নার্ভাস সিস্টেমকে উন্নত রাখবে।
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে
বর্তমানে কোলেস্টেরলের সমস্যা অনেক দেখা যাচ্ছে। গাজর ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ এবং কোলেস্টেরল কমাতে দারুন সহায়ক। দেহের চর্বির মাত্রা কমাতে গাজরের রস উপকারী এবং এতে বিদ্যমান ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য হতে রক্ষা করে এবং কোলন পরিষ্কার রাখে। রক্তের প্রধান উপাদান আরবিসি কে দীর্ঘজীবী হতে গাজর সহায়তা করে। এতে করে রক্তে হিমোগ্লোবিন এর মাত্রা বৃদ্ধি পায়। সেই সঙ্গে ত্বকে উপকারী কোলেস্টেরল এর মাত্রা বৃদ্ধি করে এবং ক্ষতিকর কোলেস্টেরল হাতের রক্ষা করে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে
রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ কমাতে গাজরের উপকারিতা বেশ সহায়ক এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ রাখতে সাহায্য করে। তবে কিডনির সমস্যায় আক্রান্ত হলে আপনি যদি ডায়াবেটিসের রোগী হন তবে মিষ্টি গাজর খাওয়ার পরিমাণ কমাতে হবে।
শ্বাসতন্ত্রের সমস্যা সমাধানে
শ্বাসতন্ত্রের বিভিন্ন সমস্যা রয়েছে যেমন ব্রংকাইটিস, এমফিসেমা, অ্যাজমা ইত্যাদি প্রতিরোধে গাজর কার্যকর এবং ফুসফুসের কার্যকারিতা ও বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে।
গর্ভাবস্থায় গাজর খাওয়ার উপকারিতা
গর্ভাবস্থায় বেশিরভাগ নারীরা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভোগেন। আবার অনেক গর্ভবতী নারীদের বেশি শক্ত হয়ে যায় বা শিরায় টান লাগে এমন অনুভূত হয়। এছাড়াও এ সময়ে নারীরা রক্তস্বল্পতায় ভোগেন। গাজর রক্তস্বল্পতা দূর করতে, কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে অন্যান্য নানাবের সমস্যার প্রতিষেধক। গাজরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ম্যাঙ্গানিজ। যা আপনার শিশুর তরুণাস্তি এবং হাড় গঠনে অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। এছাড়াও এতে রয়েছে ফলিক এসিড যা গর্ভের সন্তানের স্নায়ুতন্ত্র বিকাশে সহায়তা করে।
শক্তি বৃদ্ধি করে
গাজরে রয়েছে প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট এবং শক্তি দায়ক চর্বি। এর রস শরীরের দুর্বলতা জ্বর সহ বিভিন্ন সমস্যার প্রতিরোধ করতে কার্যকরী একটি ভেষজ ঔষধ। গাজরের উপকারিতা রয়েছে এমন যা মানুষের নখ, দাঁত এবং হাড়কেও সুগঠিত করতে সাহায্য করে।
গাজরের অপকারিতা
মুদ্রার যেমন এপিঠ- ওপিঠ রয়েছে ঠিক তেমনি প্রতিটি বিষয়ের উপকারিতার সাথে সাথে কিছু অপকারিতা রয়েছে। যেহেতু গাজর আমাদের খুব প্রিয় একটি সবজি তাই এর অপকারিতা সম্পর্কে জানা উচিত-
- প্রচুর পরিমাণ গাজর খেলে শিশুদের দাঁতের ক্ষয় হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
- অতিরিক্ত গাজর গ্রহণ করলে ত্বকের রং হলুদ হয়ে যেতে পারে।
- গরমকালে বেশি গাজর খেলে উচ্চ রক্তচাপ হতে পারে সেই সাথে ঘুমের সমস্যা হতে পারে।
- অতিরিক্ত গাজর খেলে ডায়রিয়া, গ্যাস এবং পাকস্থলীর পাচঞ্জনিত বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে।
- গাজরে বিটা ক্যারোটিন রয়েছে ফলে অতিরিক্ত খেলে অন্ত্রে এর বেশি পরিমাণ উপস্থিতি ক্যান্সার হওয়ার কারণ হতে পারে।
- আবার অতিরিক্ত গাজরের রস খেলে মহিলাদের বুকের দুধের স্বাদ পরিবর্তন হতে পারে।
“আরো পড়ুন”
বহুল জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন
সেক্সে গাজরের উপকারিতা?
গাজরের রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, বিটা ক্যারোটিন এবং ভিটামিন ই। এই উপাদানগুলি শুক্রাণু তৈরি করতে সহায়তা করে। গবেষণার মাধ্যমে জানা গেছে যে, পুরুষরা নিয়মিত গাজর খেলে তাদের দেহে শুক্রাণুর বেশি তৈরি হয়।
কাঁচা গাজর খাওয়ার উপকারিতা?
গাজরের রয়েছে ক্যারোটিনয়েড অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যার রক্ত শুদ্ধ করতে এবং ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে। এছাড়াও ত্বকে বয়সকে ছাপ দূর করতে গাজরের জুস খুব উপকারী।
প্রতিদিন গাজর খেলে কি হয়?
শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে গাজরের জুস সহায়ক। গাজরের জুসের রয়েছে ভিটামিন, পটাশিয়াম, ফসফরাস, খণিজ যা মস্তিষ্কের ক্ষমতা বৃদ্ধি ও নার্ভ সিস্টেম শক্ত করে। এছাড়াও শরীরের বিভিন্ন ক্ষতিকর ভাইরাস, জীবাণু এবং প্রদাহের বিরুদ্ধে কাজ করে।
গাজর খেলে কি ক্ষতি হয়?
গাজরের উপকারিতা অনেক রয়েছে তবে মাত্রাতিরিক্ত গাজর খাওয়া উচিত নয়। গাজরের চিনির মাত্রা বেশি রয়েছে। তাই আপনি যদি ডায়াবেটিসে ভোগেন তবে গাজর খাওয়ার পরিমাণ কমিয়ে দিন। এছাড়াও এটি বেশি খেলে হজমের সমস্যা সহ ডায়রিয়া, গ্যাস এবং পেটব্যথা হতে পারে।
গাজর খাওয়ার নিয়ম?
গাজর খেলে অবশ্যই তা ভালোভাবে ধুয়ে নিবেন এবং কাঁচা খাওয়ার ক্ষেত্রে ভালোভাবে খোসা ছড়িয়ে নিবেন। গাজর বেশিক্ষণ রান্না করা ঠিক নয় এবং রান্না হয়ে গেলে তা ঠান্ডা হওয়ার পর খাওয়া উচিত।
উপসংহার
গাজর বর্তমানে প্রায় সারা বছরই পাওয়া যায়।
প্রতিদিনের সালাদ, পোলাও বা তরকারি রান্নায় এটি আমরা খেয়ে থাকি। গাজরের হালুয়া খেতে সবাই পছন্দ করেন বিশেষ করে শিশুরা।
গাজরের উপকারিতা পেতে কাঁচা গাজর খাওয়া উচিত কেননা এতে বিদ্যমান ভিটামিন এবং মিনারেল পাওয়া যাবে। শরীর সুস্থ এবং ফিট রাখতে গাজর বেশ সহায়তা করবে। এটির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি বিভিন্ন সমস্যা হতে রক্ষা করে। তবে খাওয়ার ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে মাত্রাতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো নই। আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জীবনে গাজর খেতে উদ্বুদ্ধ করবে সেই সাথে সতর্ক করবে এর অপকারিতা সম্পর্কে।
“আরো পড়ুন”
এলার্জি রোগের ইংরেজি নাম হল হাইপারসেনসিটিভিটি। এলার্জি রোগীদের অতি সংবেদনশীলতার রোগী হিসেবেও চিহ্নিত করা হয়। যে ব্যক্তি যে ধরনের এলার্জি Read more
রক্তে এলার্জি খুবই সাধারণ একটি সমস্যা। আজকাল অনেক মানুষ এই সমস্যায় ভোগেন। আবার অনেকের জীবন দুর্বিষহ হয়ে পড়ে।ঘরের ধুলাবালি পরিষ্কার Read more
নারীদের পাশাপাশি পুরুষদের মুখে ব্রণ একটি কমন সমস্যা। পুরুষরা বেশিরভাগ সময়ে ঘরের বাইরে অবস্থান করেন। বাইরে ধুলাবালি মুখে ব্রণ তৈরি Read more
বদহজম খুবই স্বাভাবিক এবং প্রচলিত একটি সমস্যা। বদহজমের সমস্যা হয় না এমন মানুষ হয়তো পাওয়া যাবে না। কমবেশি সবাই এই Read more
কাঁচা রসুন খাওয়ার উপকারিতা রসুনে রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ। বিভিন্ন ভিটামিন থেকে শুরু করে বায়োএকটিভ যৌগ যা মানুষের শরীর স্বাস্থ্যের জন্য Read more
রাতে লবঙ্গ খাওয়ার উপকারিতা লবঙ্গের বৈজ্ঞানিক নাম হল সিজিজিওমোরোমেটাম। আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় এটি বহু বছর ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। লবঙ্গ গাছে Read more