Table of Contents
Toggleআপেল সিডার ভিনেগার খাওয়ার নিয়ম
স্বাস্থ্য সচেতন মানুষদের প্রথম পছন্দ থাকে আপেল সিডার ভিনেগার। আপেল সিডার ভিনিগার এর রয়েছে বিজ্ঞানসম্মত নানা গুণ। শরীরের কোলেস্টেরল, ওজন, রক্তে শর্করার পরিমাণ কমাতে এটি খুব কার্যকরী। এটি মেদ ঝরাতে এবং শারীরিক সুস্থতা বজায় রাখতে সহায়ক। সেক্ষেত্রে অ্যাপেল সিডার ভিনেগার খাওয়ার নিয়ম সঠিকভাবে জানতে হবে এবং সে অনুযায়ী ডায়েট চার্ট সাজাতে হবে তবে প্রকৃত উপকার পাওয়া সম্ভব। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা এই বিষয়টি আলোকপাত করবো।
আপেল সিডার ভিনেগারের স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকলের জন্য নিরাময় পূণ্য বলতে আমরা অ্যাপেল সিডার ভিনেগার কে বুঝে থাকি যা ঐতিহ্যগতভাবে ব্যবহার হয়ে আসছে। গবেষণার মাধ্যমে অ্যাপেল সিডার ভিনেগার খাওয়ার নিয়ম ও এর উপকারিতা সম্পর্কে যাচাই করা হয়েছে। আমরা গুরুত্বপূর্ণ কিছু তালিকা উল্লেখ করব-
ওজন কমানোর জন্য
দৈনন্দিন অতিরিক্ত মসলা জাতীয় এবং জাঙ্ক ফুড খাবারের জন্য মানুষ মোটা হয়ে যাচ্ছে কিন্তু ওজন কমানো যেন একটি চ্যালেঞ্জ হয়ে পড়েছে। অ্যাপেল সিডার ভিনেগার রয়েছে অ্যান্টি গ্লাইসেমিক। অর্থাৎ এটি কার্বোহাইড্রেট এর হজম প্রক্রিয়াকে কম করে সরকরাই পরিণত করে যেটি চর্বি উৎপাদন পরীক্ষা করে। প্রথমত ওজন কমানোর জন্য আপনাকে একটি স্বাস্থ্যকর ডায়েট মেনে চলতে হবে এবং প্রতিদিনের খাবারে স্বাস্থ্যকর খাবার অত্যাবশ্যক।
আন্টি -ইনফ্লামেটরি সাপোর্ট এর জন্য
অ্যাপেল সিডার ভিনেগার এ রয়েছে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স জাত প্রদাহের কারণে সৃষ্টি জয়েন্টের ব্যথা থেকে নিরাময়ের জন্য ব্যবহৃত হয়। প্রস্রাবদের আউটপুট বাড়াতে এটি বেশ কার্যকর এবং এসিডের মাত্রা কমাতে সহায়তা করে ও গাউটে স্বস্তি বয়ে আনে।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমর্থনের জন্য
অ্যাপেল সিডার ভিনেগার এ রয়েছে পলিফেনাল অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এটি অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমানোর জন্য ক্ষতিকারক যে ফ্রি রেডিকেলগুলি রয়েছে সেগুলিকে নিরপেক্ষ হতে সহায়তা করে তাছাড়া শরীরের টিসুগুলি ক্ষতিগ্রস্থ হয়।
ডায়াবেটিস কমানোর জন্য
যেসব ব্যক্তিদের টাইপ টু ডায়াবেটিস রয়েছে তাদের ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করার জন্য অ্যাপেল সিডার ভিনেগার খুবই কার্যকরী যা চিকিৎসাগতভাবে প্রমাণিত। এটি রক্তে শর্করার পরিমাণ এবং ইনসুলিন কমাতে সহায়তা করে। অ্যাপেল সিডার ভিনিগার ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তে শর্করার পরিমাণ স্থিতি রাখতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।
কার্ডিয়াক স্বাস্থ্য এবং রক্তের কোলেস্টেরল এর জন্য
রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা এবং ট্রাইগ্লিসারাইড এর মাত্রা ভারসাম্য বজায় রাখে। আপেল সাইডার ভিনেগার খাওয়ার নিয়ম মেনে নিয়মিত খেতে হবে। এটি ভাস্কুলার স্বাস্থ্য এবং কার্ডিয়াক এর উন্নতিতে সহযোগিতা করে।
অ্যান্টিসেপটিক এবং জীবাণুনাশকের জন্য
অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার ক্ষত পরিষ্কার, ছত্রাক সংক্রমণ এবং জীবাণু মুক্ত করার জন্য ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
সৌন্দর্যে সাহায্যের জন্য
আপেল সিডার ভিনেগার দাঁত সাদা করা, খুশকি পরীক্ষা করা, রোদে পোড়ার চিকিৎসা, বিবর্ণ পিগমেন্টেশন এবং ব্রণ কমানোর জন্য অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি ঘরোয়া উপায়। প্রাচীনকাল থেকে মানুষ এর ব্যবহার করে আসছে। চুলের যত্নে অনেক ব্রান্ডের পণ্য বাজারে পাওয়া যায় যা আপেল সাইডার ভিনেগার দিয়ে সক্রিয় উপাদান হিসেবে কাজ করে।
উপরে উল্লেখিত সবগুলি উপকার পাওয়া সম্ভব অ্যাপেল সেডার ভিনেগার ব্যবহারের মাধ্যমে। তবে এগুলি ছাড়াও অ্যাপেল সাইডার ভিনিগারে অন্যান্য অনেক গুন রয়েছে।
আপেল সিডার ভিনেগারের গুনাবলি
এখন আমরা এই গুণগুলি আলোচনা করব-
- আপেল থেকে ফার্মেন্টেশন বা গাঁজন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আপেল সিডার ভিনেগার তৈরি করা হয়। এই ভিনেগারে অ্যাসিটিক এসিড থাকে পাঁচ-ছয় শতাংশ। শরীরের জন্য এটি বিশেষ ভূমিকা পালন করে। এছাড়াও এতে রয়েছে খনিজ লবণ এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান।
- অ্যাপেল সিডার ভিনেগার ব্যাকটেরিয়া নিধন করতেও সাহায্য করে। তাই ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমিত জায়গাতে এর মাধ্যমে পরিষ্কার করা হয়। ইতি নখের ছত্রাক,কানের ইনফেকশন, উকুন, আঁচিল ইত্যাদি দূর করতেও সহায়তা করে। সবচেয়ে সাধারণ ব্যবহার হল খাবার সংরক্ষণের জন্য আপেল সিডার ভিনেগার ব্যবহার করা। কেননা খাবারে এটি ব্যবহার করলে অনেক দিন সংরক্ষণ করা যায় এবং ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ হয় না। প্রাকৃতিকভাবে খাবার সংরক্ষণের সবচেয়ে উত্তম পদ্ধতি হল অ্যাপেল সিডার ভিনেগার ব্যবহার করা। এছাড়াও ত্বকের সমস্যা দূরীকরণে এটি খুবই উপকারী। তবে ত্বকে লাগালে অবশ্যই পানির সঙ্গে মিশিয়ে লাগাতে হবে।
- আপেল সিডার ভিনেগার এক প্রকারের ক্যান্সার প্রতিরোধী পণ্য। গবেষণার মাধ্যমে আমরা জানতে পারি যে, টিউমার ও ক্যান্সার কোষ নির্মূল করতে ভিনেগার বিশেষ ভূমিকা রাখে। এই নিয়ে প্রতিনিয়ত গবেষণা চলছে।
যেভাবে ব্যবহার করবেন আপেল সিডার ভিনেগার
রান্নায় ভিনেগার ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা সবচেয়ে বেশি। ছালাদ তৈরিতে বা মেয়োনিজ তৈরিতে ভিনেগার দিতে পারেন আবার পানির সঙ্গে মিশিয়ে পান করতে পারেন সেক্ষেত্রে পরিমাণ মতো ব্যবহার করতে হবে। এক গ্লাস পানিতে অন্তত হাফ টেবিল চামচ ভিনেগার মিশিয়ে পান করতে পারেন।
চুলের যত্ন
আজকাল চুলের যত্নে বাজারের নানা রকম রাসায়নিক প্রসাধনী পাওয়া যায় তবে সেগুলোর ওপর ভরসা তেমন থাকে না যেমনটি থাকে ঘরোয়া পদ্ধতিতে। চুলের জন্য আপেল সিডার ভিনেগার খুব উপকারী। একটু পানির সঙ্গে দুই চামচ ভিনেগার মিশিয়ে চুলের গোড়ায় লাগালে চুল পড়া রোধ হবে।
সাবধানতা
- আপেল সিডার ভিনেগার খেতে শুরু করলে প্রথমে অল্প করে খাওয়া উচিত। কেননা বেশি পরিমাণে ভিনেগার খাওয়ার ফলে গলা জ্বলতে পারে, দাঁতের এনামেল ক্ষয় হতে পারে।
- যদিও ভিনেগার খেলে রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ থাকবে কিন্তু এটি হজম হতে সময় বেশি লাগে স্বাভাবিক সময়ের তুলনায়। ফলে ক্ষুধামন্দা দেখা দিতে পারে।
- ভিনেগার বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করলেও ডায়াবেটিস ও অন্য বেশ কিছু রোগের ওষুধের সঙ্গে যদি ভিনেগার খাওয়া হয় তাহলে অপকার হওয়ার সম্ভাবনা বেশি তাই জেনে বুঝে ভিনেগার ব্যবহার করতে হবে।
- আপেল সিডার ভিনেগার খাওয়ার নিয়ম হল পানির সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া । যাদের ত্বক সংবেদনশীল তাদের জন্য ভিনেগার ব্যবহার করলে অবশ্যই পানির সঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করতে হবে।
- দাগ দূর করতে এবং দাঁত সাদা করতে ও আপেল সিডার ভিনেগার বেশ কার্যকরী। কিন্তু ভিনেগারের এসিড ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
আপেল সিডার ভিনেগার খাওয়ার আগে নাকি পরে খেতে হবে এটি অনেকেই বোঝেন না বা জানেন না। বিশেষজ্ঞরা খাওয়ার আধা ঘন্টা পরে বা আধাঘন্টা আগে এটি খাওয়ার পরামর্শ দেন।
অ্যাপেল সিডার ভিনেগার খাওয়ার সময় এই ভুল করবেন না
শরীর সুস্থতায়, রান্নাবান্নায় কিংবা ত্বক বা চুলের পরিচর্যায় আপেল সিডার ভিনেগার বহুল জনপ্রিয় সবার মধ্যে। তবে অ্যাপেল সিডার ভিনেগার খাওয়ার নিয়ম নির্দিষ্ট রয়েছে অপরিমিত পরিমাণ খাওয়া বা ব্যবহার করা উচিত নয়। যে ভুলগুলি কখনোই করবেন না-
ঠিক খাবার খাওয়ার আগেই খান
খাবার খাওয়ার বিশ মিনিট আগে আপেল সিডার ভিনেগার খান এতে হজম ভালোভাবে হবে
এবং শরীর সুস্থ থাকবে। অনেকেই মেয়ের ঝরানোর জন্য সকাল বেলা খালি পেটে এটি খান যা দীর্ঘদিন খাওয়ার ফলে শরীরের ক্ষতি হতে পারে।
গন্ধ শুঁকবেন না
অনেকের শ্বাস যন্ত্রের সমস্যা থাকতে পারে এতে ফুসফুসের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই আপনার সমস্যা থাকুক বা না থাকুক এই অভ্যাসটি এড়িয়ে চলুন।
পানির সঙ্গে মিশিয়ে পান করুন
আপেল সিডার ভিনেগার খেতে চাইলে অবশ্যই পানির সঙ্গে মিশিয়ে পান করবেন। কেননা পানি ছাড়া খেলে দাঁতের ক্ষয় হতে পারে এছাড়াও দাঁতের এনামেল নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। সবচেয়ে ভাল হয় উষ্ণ গরম পানির সঙ্গে মিশিয়ে পান করা।
ঘুমানোর আগে না খাওয়া
বিশেষজ্ঞরা বলেছেন অ্যাপেল সিডার ভিনেগার খাওয়ার পর অন্তত 30 মিনিট বিশ্রাম নিতে হবে। কেননা খাওয়ার পর সঙ্গে সঙ্গেই ঘুমোলে ইসোফেরাস ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
উপসংহার
আপেল সিডার ভিনেগার খাওয়ার নিয়ম নির্দিষ্ট পরিমাণে রয়েছে। তাই এটি খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে কেননা অতিরিক্ত খেলে ওপরে উল্লেখিত সমস্যাগুলোতে পড়তে পারেন তাই এটি খাওয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। সর্বোপরি আপেল সিডার ভিনেগার খুব উপকারী যা বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করতে সহায়ক। আশা করি আজকের এই আর্টিকেল পড়ে আপেল সিডার ভিনেগার সম্পর্কে আপনাদের ভালো একটা ধারণা আসবে।
বহুল জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন
১. আপেল সিডার ভিনেগার খেলে কি কিডনির ক্ষতি করে?
উত্তর: অ্যাপেল সিডার ভিনেগার উপকারী হলেও এর বিভিন্ন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে তাই এটি খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা প্রয়োজন। কেননা জীবনের নিরাপত্তা সবার প্রথমে। এটি খাওয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই সীমিত পরিমাণ খেতে হবে বা ব্যবহার করতে হবে। ট্যাবলেট আকারে বিভিন্ন আপেল সিডার ভিনেগার রয়েছে যেগুলি খাওয়ার ফলে গলা, পেট, এবং কিডনির নরম টিস্যুতে আঘাত হানতে পারে। এছাড়াও ভিনেগারের সংস্পর্শে এলে চোখ জ্বালা এবং লাল দাগ হতে পারে ও কর্নিয়ালে সাধারণত আঘাত হতে পারে।
২. আপেল সিডার ভিনেগার খাওয়ার পর কি করা উচিত নয়?
উত্তর: আপেল সিডার ভিনেগার খেলে সঙ্গে সঙ্গে দাঁত ব্রাশ করবেন না অন্তত আধাঘন্টা অপেক্ষা করবেন। কারণ এটি খাওয়ার পরপরই দাঁত ব্রাশ করলে দাঁতের ক্ষয় হতে পারে।
৩.আপেল সিডার ভিনেগার খাওয়ার সময়?
আপেল সিডার ভিনেগার খাওয়ার নির্দিষ্ট কোন সময় নেই যা গবেষণা দ্বারা প্রমাণিত। তবে খালি পেটে পান করার জন্য এটি জনপ্রিয়। এটি হজম শক্তি বাড়াতে এবং চর্বি হ্রাস করতে সহায়তা করে। তাই নিয়মিত আপেল সিডার ভিনেগার পান করতে পারেন এটি স্বাস্থ্যের অন্যান্য সুবিধা গুলি বাড়াতে কার্যকরী।
৪. আপেল সিডার ভিনেগার কতদিন খাওয়া যায়?
প্রতিটি জিনিসেরই নির্দিষ্ট সীমা রয়েছে। তেমনি আপেল সিডার ভিনেগার খাওয়ার নিয়ম হলো এটি অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া যাবেনা কেননা এটি কখনোই সুস্থতা বয়ে আনবে না। দিনে একবার খাবেন এর বেশি নয় এবং অবশ্যই পানির সঙ্গে মিশিয়ে খাবেন। দুমাস অ্যাপেল সিডার ভিনেগার নিয়মিত খেলে অন্তত ১৫ দিন গ্যাপ দিবেন।
Read More:
আদা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
ছেলেদের মুখে ব্রণ দূর করার উপায়
কাঁচা রসুন খাওয়ার উপকারিতা
এলার্জি রোগের ইংরেজি নাম হল হাইপারসেনসিটিভিটি। এলার্জি রোগীদের অতি সংবেদনশীলতার রোগী হিসেবেও চিহ্নিত করা হয়। যে ব্যক্তি যে ধরনের এলার্জি Read more
রক্তে এলার্জি খুবই সাধারণ একটি সমস্যা। আজকাল অনেক মানুষ এই সমস্যায় ভোগেন। আবার অনেকের জীবন দুর্বিষহ হয়ে পড়ে।ঘরের ধুলাবালি পরিষ্কার Read more
নারীদের পাশাপাশি পুরুষদের মুখে ব্রণ একটি কমন সমস্যা। পুরুষরা বেশিরভাগ সময়ে ঘরের বাইরে অবস্থান করেন। বাইরে ধুলাবালি মুখে ব্রণ তৈরি Read more
বদহজম খুবই স্বাভাবিক এবং প্রচলিত একটি সমস্যা। বদহজমের সমস্যা হয় না এমন মানুষ হয়তো পাওয়া যাবে না। কমবেশি সবাই এই Read more
কাঁচা রসুন খাওয়ার উপকারিতা রসুনে রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ। বিভিন্ন ভিটামিন থেকে শুরু করে বায়োএকটিভ যৌগ যা মানুষের শরীর স্বাস্থ্যের জন্য Read more
রাতে লবঙ্গ খাওয়ার উপকারিতা লবঙ্গের বৈজ্ঞানিক নাম হল সিজিজিওমোরোমেটাম। আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় এটি বহু বছর ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। লবঙ্গ গাছে Read more