Table of Contents
Toggleকাঁঠালের উপকারিতা ও অপকারিতা
কাঁঠাল (বৈজ্ঞানিক নাম Artocarpus heterophyllus) মোরাসিয়া পরিবারের (ডুমুর বা পাউরুটি পরিবারের প্রজাতি) আর্টোকার্পাস গোত্রের একটি ফল।কাঁঠাল আমাদের জাতীয় ফল। স্বাদে ঘ্রাণে অনন্য ফল কাঁঠাল। পাকা ও কাঁচা, দুইভাবেই কাঁঠাল খাওয়া যায়। এমনকি অনেকে কাঁঠালের ফুল থেকে বের হওয়ার পর (মুছি) খেতেও ভালবাসেন। কাঁচা কাঁঠাল তরকারি হিসেবে খাওয়া হয়। কাঁঠালের বীজ খেতে সুস্বাদু ও পুষ্টিকর। ফলের মধ্যে আকৃতিতে বড় কাঁঠাল। কাঁচা কাঁঠাল দেখতে সবুজ মনোরম, পাকা সোনালী মনোরম। যার আছে হাজারো পুষ্টিগুণ। জানেন কি, কাঁঠাল খেলে সারে নানা রোগ। স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী এই ফলটি। চলুন জেনে নিই কাঁঠালের পুষ্টিগুণ, কাঁঠাল খাওয়ার নিয়ম, কাঁঠালের উপকারিতা ও অপকারিতা ।
কাঁঠালের পুষ্টিগুণ
কাঁঠাল পুষ্টি সমৃদ্ধ। এতে আছে
- থায়ামিন
- রিবোফ্লাভিন
- ক্যালসিয়াম
- পটাসিয়াম
- আয়রন
- সোডিয়াম
- জিঙ্ক এবং
- নায়াসিনসহ বিভিন্ন প্রকার পুষ্টি উপাদান।
অন্যদিকে কাঁঠালে প্রচুর পরিমাণে
- আমিষ
- শর্করা
- ভিটামিন আছে এবং
- কাঁঠালে চর্বির পরিমাণ নিতান্ত কম
কাঁঠালে রয়েছে প্রোটিন
- প্রতি ১০০ গ্রাম পাকা কাঁঠালে ১.৮ গ্রাম
- কাঁচা কাঁঠালে ২০৬ গ্রাম ও
- কাঁঠালের বীজে ৬.৬ গ্রাম প্রোটিন পাওয়া যায়।
কাঁঠালে রয়েছে শ্বেতসার।
- পাকা কাঁঠালে ০.১ গ্রাম
- কাঁচা কাঁঠালে ০.৩ ও
- কাঁঠালের বীজে ০.৪ গ্রাম শ্বেতসার পাওয়া যায়।
কাঁঠালে রয়েছে ভিটামিন ‘সি’।
- পাকা কাঁঠালে ২১ মি. গ্রাম
- কাঁচা কাঁঠালে ১৪ মি. গ্রাম এবং
- কাঁঠালের বীজে ১১ মি. গ্রাম ভিটামিন ‘সি’ পাওয়া যায়।
কাঁঠাল খাওয়ার নিয়ম
কাঁঠালের উপকারিতা ও অপকারিতা অনেক। কাঁঠাল কাঁচা-পাকা সব অবস্থাতেই খাওয়া যায়। তরকারি হিসেবে ব্যবহৃত হয় কাঁচা কাঁঠাল । কাঁঠালের বিচিও তরকারিতে দিয়ে বা ভেজে খাওয়া যায়। কাঁঠালে রয়েছে প্রচুর পরিমানে পুষ্টিগুন। কাঁঠাল খাওয়ার কিছু নিয়ম রয়েছে।
- কাঁঠালে প্রচুর পরিমানে আঠা রয়েছে। এ জন্য কাঁঠাল পাকা হোক বা কাঁচা হোক কাটার সময় অবশ্যই হাতে তেল মেখে নিতে হবে।
- খালি পেটে কাঁঠাল খেলে হজমের সমস্যা দেখা দিতে পারে ।তাই কাঁঠাল খাওয়ার সঠিক সময় হচ্ছে সকালে নাস্তার পরে ও দুপুরে লাঞ্চের মাঝে এগারোটার দিকে। এ সময় আমরা অনেকে হালকা কিছু খাবার খেয়ে থাকি। সেজন্য অন্য খাবারের পরিবর্তে কাঁঠাল খেলে অনেক বেশি উপকারও পাওয়া যায়।
- দুপুর ও রাতের খাবারের সময় কাঁঠাল খেতে চান তবে অবশ্যই নিয়মিত যে পরিমাণ খাবার খান তার চেয়ে পরিমাণে খাবারটা কমিয়ে খাবেন এবং সেই পরিমাণ কাঁঠাল খেতে পারেন।
- সকল ফলেরই যেমন জুস খাওয়া যায়, তেমনি আপনি চাইলে কাঁঠালের ও জুস করে খেতে পারেন।
- তাই আমাদের সকলেরই উচিত কাঁঠাল সঠিক সময়ে খাওয়া এবং পরিমাণের চেয়ে কখনো বেশি না খাওয়া ।
কাঁঠালের উপকারিতা
কাঁঠালের উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ে এই আর্টিকেলটি সাজানো হয়েছে।
গ্রীষ্মের অন্যতম আকর্ষণীয় ফল হলো কাঁঠাল। এটি স্বাদ এবং গন্ধের জন্য অনেকের কাছেই প্রিয়। শুধু কাঁঠালই নয়, কাঁঠালের বিচিও খাওয়া হয়। এটিও উপকারী। সুস্বাদু ও সুমিষ্ট এই ফল নানাভাবে আমাদের উপকার করে থাকে। তবে কাঁঠালের উপকারিতা সম্পর্কে আমরা খুব একটা জানি না। রসালো এই ফলে কী উপকারিতা আছে, চলুন জেনে নেওয়া যাক-
অ্যান্টি অক্সিডেন্ট
বর্তমানে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো আমাদের অন্যতম চ্যালেঞ্জ। এই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর ক্ষেত্রে কাজ করতে পারে কাঁঠাল। এটি অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। কাঁঠালে আছে প্রচুর ভিটামিন সি। তাই কাঁঠাল খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে দ্রুত। এটি ক্যান্সার ও টিউমারের বিরুদ্ধেও প্রতিরোধ গড়ে তোলে।
কোলেস্টরলমুক্ত
কাঁঠালে আছে ভিটামিন বি৬। উপকারী এই উপাদান ছাড়াও এতে পাওয়া যায় প্রচুর ক্যালোরি। তবে এতে কোনো রকম কোলেস্টেরল নেই। তাই কাঁঠাল খেলে উপকার মিলবে সহজেই।
দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে
চোখের যত্ন নেওয়া জরুরি। কারণ আমাদের অবহেলা বা অযত্নের কারণে কমতে থাকে দৃষ্টিশক্তি। আপনার দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে কাজ করবে কাঁঠাল। এই ফলে আছে প্রচুর ভিটামিন এ এবং বিটা ক্যারোটিন। চোখ ভালো রাখার জন্য এই দুই উপাদান অপরিহার্য।
নিয়ন্ত্রণে রাখে রক্তচাপ
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য খাবারের ক্ষেত্রে সচেতন হতে হবে। কিছু খাবার যোগ-বিয়োগ করতে হবে খাবারের তালিকা থেকে। এক্ষেত্রে কাঁঠাল রাখতে পারেন খাবারের তালিকায়। এই ফলে থাকে সোডিয়াম ও পটাসিয়াম যা শরীরের শরীরের ইলেকট্রোলাইট ব্যালেন্সকে ঠিক রাখে। ফলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং সেইসঙ্গে ভালো থাকে হার্টও।
হজমশক্তি বাড়ায়
আমাদের শরীর সুস্থ রাখার জন্য হজমশক্তি ভালো থাকা জরুরি। কারণ হজম কোনো কারণে বিঘ্নিত হলে তার প্রভাব পড়ে আমাদের শরীরে। কাঁঠালে আছে পর্যাপ্ত ফাইবার। তাই এই ফল খেলে হজমশক্তি ভালো থাকে এবং সহজেই পেট পরিষ্কার হয়।
হাড়ের ক্ষয় রোগ
হাড়ের ক্ষয় রোগ বা ভঙুরতা একটি ভয়ানক অসুখ। এক্ষেত্রে আপনাকে বাইরে থেকে দেখতে স্বাভাবিক মনে হলেও ভেতরে আপনি একেবারে জীর্ণ হয়ে যাবেন। হাড় ভালো রাখতে চাইলে খাবারের তালিকায় রাখতে হবে কাঁঠাল। কারণ ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ এই ফল আপনার হাড় শক্ত রাখতে কাজ করবে।
ত্বক উজ্জ্বল করে
ত্বক উজ্জ্বল রাখতে চাইলে কেবল বাইরে থেকে যত্ন নেওয়াই যথেষ্ট নয়। বরং খেয়াল রাখতে হয় খাবারের দিকেও। নিয়মিত কাঁঠাল খেলে ত্বক দ্রুত উজ্জ্বল হবে। কারণ এই ফলে আছে অ্যান্টি অক্সিডেওন্ট যা ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়। সেইসঙ্গে কমায় বলিরেখাও।
পাইলস ও ক্যান্সার দূরে রাখে
পাইলসের কষ্ট ভুক্তভোগী মাত্রই জানেন। আপনাকে এই যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দিতে পারে কাঁঠাল। নিয়মিত কাঁঠাল খেলে দূর হয় কোষ্ঠকাঠিন্য। ফলে পাইলস বাড়তে পারে না। সেইসঙ্গে কাঁঠাল খেলে কমে কোলন ক্যান্সারের মতো মরণঘাতি রোগের ভয়ও।
লোহিত রক্তকণিকা বাড়ায়
লোহিত রক্তকণিকার অভাবে দেখা দিতে পারে রক্তস্বল্পতা। এই রোগের হাত ধরে দেখা দিতে পারে আরও অনেক রোগ। সুমিষ্ট ফল কাঁঠালে থাকে আয়রন। যা রক্তে লোহিত রক্তকণিকা বাড়াতে সহায়তা করে।
বয়সের ছাপ দূর করতে
কাঁঠাল বয়স ধরে রাখতে সাহায্য করবে। মুখে বলিরেখা পড়তে দেয় না। শরীরের ত্বককে রাখে মসৃনা। এর মধ্যকার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রোগ সৃষ্টিকারী মুক্ত উপাদানের (ফ্রি র্যাডিক্যালস) বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
ওজন কমায়
কাঁঠালে চর্বির পরিমাণ খুব কম। তাই বেশি খেলেও ওজন বাড়ার শঙ্কা নেই। পেট ভরে খেলে ওজন কমাতে সাহায্য করে কাঁঠাল।
দাঁতের মাড়ির শক্তি বৃদ্ধিতে
কাঁঠালে প্রচুর ভিটামিন সি রয়েছে। প্রাকৃতিকভাবে মানবদেহে ভিটামিন সি তৈরি হয় না। বিভিন্ন ফল মূল, শাক সবজি খাওয়ার মাধ্যমে এ ঘাটতি পূরণ হয়। কাঁঠাল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি দাঁতের মাড়িকে শক্তিশালী করে।
মায়ের দুগ্ধ বৃদ্ধিতে
পাকা কাঁঠাল দুগ্ধদানকারী মা খেলে দুধের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়।
গর্ভবতী মায়ের স্বাস্থ্য সুরক্ষায়
কাঠাল গর্ববতী মহিলারা খেলে তাদের স্বাস্থ্য স্বাভাবিক থাকে এবং গর্ভস্থীত সন্তানের বৃদ্ধিও স্বাভাবিক হয়।
রক্ত স্বল্পতায়
কাঁঠালে থাকা খনিজ উপাদান আয়রন দেহের রক্তাল্পতা দূর করতে সাহায্য করে।
হাঁপানী তাড়াতে
কাঁঠালের অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতার মাঝে এটিও রয়েছে যে অ্যাজমা প্রতিরোধের গুণাবলী। কাঁঠালের শিকড় ছেঁচে একে ফুটিয়ে পানিটা খাওয়ালে হাঁপানী তথা অ্যাজমার জন্য উপকারী হয়।
কাঁঠালের অপকারিতা
কাঁঠালের উপকারিতার ও অপকারিতা বিদ্যমান। কাঁঠাল খেলে যে সমস্যাগুলো হয়ে থাকে নিচে তা দেওয়া হলো:-
গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হতে পারে
কোনো কিছুই অতিরিক্ত গ্রহণ করা উচিত নয়। ঠিক তেমনি একসাথে অতিরিক্ত পরিমাণে কাঁঠাল খেলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
অ্যালার্জি হতে পারে
অতিরিক্ত কাঁঠাল খেলে কারও কারও ক্ষেত্রে অ্যালার্জির সমস্যা দেখা দিতে পারে। কাঁঠালে থাকে পোলেন বা ল্যাটেক্স। এই দুই উপাদান কারও কারও শরীরে অ্যালার্জির কারণ হতে পারে বলে জানিয়েছে ওয়েবমেড। অ্যালার্জির সমস্যা দেখার সাথে সাথেই কাঁঠাল খাওয়া বাদ দিতে হবে হবে।
ডায়াবেটিস রোগীর জন্য ক্ষতিকর
ডায়াবেটিসের ভয়াবহতার কথা জানা আছে নিশ্চয়ই? যারা ইতিমধ্যেই ডায়াবেটিসে আক্রান্ত বা যারা প্রিডায়াবেটিস সেকশনে রয়েছেন তারা বেশি কাঁঠাল খেলে ক্ষতি হওয়ার ভয় বেশি রয়েছে। কারণ কাঁঠালের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স অনেক বেশি। যে কারণে কাঁঠাল খেলে ব্লাড সুগার বৃদ্ধি পায় দ্রুত।
সার্জারির পর কাঁঠাল খাওয়ায় সতর্কতা
সার্জারির পর অতিরিক্ত কাঁঠাল খেলে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই সতর্ক থাকতে হবে। সার্জারির পরপর সব রোগীকেই কিছু ওষুধ দেওয়া হয়। কাঁঠাল খেলে তা সেসব ওষুধের সঙ্গে বিক্রিয়া করতে পারে। তাই সার্জারির আগে ও পরে কাঁঠাল খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন।
গর্ভাবস্থায় ক্ষতিকর হতে পারে
গর্ভাবস্থায় কাঁঠাল খেলে খুব বেশি সমস্যা হয় না। তবে অতিরিক্ত কাঁঠাল খেলে কিন্তু এসময় জটিলতা বাড়তে পারে। তাই গর্ভাবস্থায় কাঁঠাল খাওয়া কমাতে হবে। ব্রেস্টফিড করার সময়ও এই ফল অতিরিক্ত খাওয়া যাবে না।
দিনে কতটুকু কাঁঠাল খেতে পারবেন?
সুস্থ ব্যক্তির ক্ষেত্রে দিনে কাঁঠালের ২ থেকে ৩টি কোয়া খাওয়া স্বাভাবিক। তবে ডায়াবেটিসের মতো সমস্যা থাকলে এই ফল খাওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
রক্ত সংক্রান্ত রোগীদের কাঁঠাল খাওয়া একদমই উচিত নয়।
যেকোনো ওষুধ এবং কাঠাঁল একসাথে খাওয়া উচিত নয়; এতে ঘুমের ব্যাঘাত হতে পারে।
বদহজম হতে পারে
কাঁঠাল একটি গুরুপাক ফল কারণ কাঁঠালের প্রচুর পরিমাণে আমেশ আছে । আমিষের পরিমাণ বেশি থাকায় কাঁঠাল হজম করতে বেশি সময় লাগে। অতিরিক্ত পরিমাণে কাঁঠাল খেলে বদহজম হতে পারে।
কাঁঠাল খেলে কি ক্ষতি হয়
কাঁঠাল খেলে বিশেষ কোনো ক্ষতি হয় না। কাঁঠালের উপকারিতা ও অপকারিতা বিদ্যমান। কিন্তু কাঁঠাল খাওয়ার পরে এমন কিছু ফল বা খাবার আছে যা খেলে স্বাস্থ্যের অবনতি হতে পারে চলুন দেখেনি সেগুলো কি-
পেপে
কাঁঠাল খাওয়ার পর পেপে খেলে তাতে এলার্জি সমস্যা বা লুজ মোশনের সমস্যা হতে পারে।
দুধ
কাঁঠাল খাওয়ার পর দুধ খাওয়া ঠিক না। এতে পেটের ফাপার সমস্যা বা ত্বকে ফুসকুড়ি আবার অনেকের সাদা দাগের সমস্যা হতে পারে
পান
অনেকের খাবার পর পান খাওয়ার অভ্যাস আছে ।কাঁঠাল খাওয়ার পর পান খাওয়া একেবারে ঠিক না ।এতে করে সেই ব্যক্তির মৃত্যু হতে পারে।
ঢেঁড়স
কাঁঠাল খাওয়ার পর ঢেরস বা ভেন্ডি খাওয়া উচিত নয় , এতে করে পায়ে ব্যথা ও এসিডিটির সমস্যা হতে পারে।
উপসংহার | কাঁঠালের উপকারিতা ও অপকারিতা
কাঁঠাল বাংলাদেশে জন্মানো এমন একটি ফল যাতে রয়েছে প্রচুর পুষ্টিগুণ, ঔষধিগুণ ও উপকারিতা। বাংলাদেশের যতগুলো উপকারী ফল জন্মে তারমধ্যে কাঁঠালের নাম সবার উপরের দিকে রয়েছে। মানব দেহের জন্য প্রয়োজনীয় সব উপাদান যেমন থায়ামিন, রিবোফ্লাভিন, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রনসহ বিভিন্ন প্রকারের পুষ্টি উপাদান রয়েছে এ ফলে। কাঁঠালের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আশা করি সঠিক ধারণা পেয়েছেন। এমন সব ধরনের ফলের উপকারিতা ও অপকারীতা জানতে আমাদের ওয়েবসাইটের অন্যন্য আর্টিকেল গুলো পড়ুন।
Read More:
কাঁচা হলুদের উপকারিতা ও অপকারিতা
কাঁচা রসুন খাওয়ার উপকারিতা
পেয়ারার উপকারিতা | Benefits of Guava
কাঁচা পেঁপের উপকারিতা
এলার্জি রোগের ইংরেজি নাম হল হাইপারসেনসিটিভিটি। এলার্জি রোগীদের অতি সংবেদনশীলতার রোগী হিসেবেও চিহ্নিত করা হয়। যে ব্যক্তি যে ধরনের এলার্জি Read more
রক্তে এলার্জি খুবই সাধারণ একটি সমস্যা। আজকাল অনেক মানুষ এই সমস্যায় ভোগেন। আবার অনেকের জীবন দুর্বিষহ হয়ে পড়ে।ঘরের ধুলাবালি পরিষ্কার Read more
নারীদের পাশাপাশি পুরুষদের মুখে ব্রণ একটি কমন সমস্যা। পুরুষরা বেশিরভাগ সময়ে ঘরের বাইরে অবস্থান করেন। বাইরে ধুলাবালি মুখে ব্রণ তৈরি Read more
বদহজম খুবই স্বাভাবিক এবং প্রচলিত একটি সমস্যা। বদহজমের সমস্যা হয় না এমন মানুষ হয়তো পাওয়া যাবে না। কমবেশি সবাই এই Read more
কাঁচা রসুন খাওয়ার উপকারিতা রসুনে রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ। বিভিন্ন ভিটামিন থেকে শুরু করে বায়োএকটিভ যৌগ যা মানুষের শরীর স্বাস্থ্যের জন্য Read more
রাতে লবঙ্গ খাওয়ার উপকারিতা লবঙ্গের বৈজ্ঞানিক নাম হল সিজিজিওমোরোমেটাম। আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় এটি বহু বছর ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। লবঙ্গ গাছে Read more