Table of Contents
Toggleতেজপাতার উপকারিতা
আজ নিয়ে আসলাম আপনাদের জন্য এমন এক পাতার গুণাবলী সম্পর্কে জানাতে যা জানলে আপনি চমকে যাবেন। তেজপাতার উপকারিতা সম্পর্কে আমরা সবাই কম বেশি জানি। পোলাও কোরমা পায়েস সহ যেকোন খাবারেই যোগ করে থাকে বাড়তি স্বাদ।আর তা হলো, তেজপাতা।
এর বিজ্ঞানসম্মত নাম হল laurus nobilis.তেজপাতা এমন এক প্রাকৃতিক উপাদান যা শরীর এবং মনে উপর ব্যাপক প্রভাব ফেলতে পারে বিভিন্ন গবেষণা অনুযায়ী এমনটাই প্রমাণিত। রান্নাঘরের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ তেজপাতা। রান্নার কাজে তেজপাতার উপকারিতা সম্পর্কে জানে না এমন মানুষ হয়তো বিরল। কি ভাবছেন এর ব্যবহার শুধু রান্নার কাজেই সীমাবদ্ধ? মোটেও না। রান্না ছাড়াও নানাবিদ ব্যবহারে এর জুড়ি মেলা ভার। চলুন তাহলে কথায় কথায় জেনে নেই।
তেজপাতার বহুমুখী উপকারীতা
খাবারের স্বাদ বৃদ্ধি কিংবা কোন খাবারে কতটুকু ব্যবহার করবো তা না হয় আমরা সবাই জানি। কিন্তু আমরা কি এটা জানি, যে দেহে রোগ প্রতিষেধক সহ রূপচর্চার কাজেও এই পাতার রয়েছে ব্যাপক ব্যবহার?শুধু তাই নয়, এ রয়েছে বহুবিদ ঔষুধি কার্যকারিতা।প্রাচীনকালে বিভিন্ন ওষুধ তৈরিতে এই পাতার ব্যবহার ছিল ব্যাপক প্রচলিত। তেজপাতার মধ্যে রয়েছে এমন কিছু উপাদান, যা বিভিন্ন সময়ে শারীরিক অবকাঠামো গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।যেমন :এতে রয়েছে ভিটামিন এ ভিটামিন সি পটাশিয়াম ক্যালসিয়াম ম্যাগনেসিয়াম প্রভৃতি। পাশাপাশি আমরা যখন কোন প্রোটিন জাতীয় খাবার খেয়ে থাকি তখন এই তেজপাতা আমাদের শরীরের ভেতরে এ প্রোটিনকে দ্রুত ভেঙ্গে সহজ পাচ্ছে রুপান্তরিত করতে সাহায্য করে।
আবার,একজন বাঙালি হিসেবে বলতে পারি চা বাঙালি জাতির কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি পানীয়। আর শীতকাল আসলে এই পানীয়র ব্যাপক চাহিদা দেখা দেয়। আর তা যদি হয় তেজ পাতার চা এর সাথে তাহলে এক ঢিলে দুই পাখি মারার মতই অবস্থার সৃষ্টি হয়। মোটের উপর বলতে হয় তেজপাতার উপকারিতা অনেক বেশি। তেজপাতার চায়ে রয়েছে প্রচুর গুনাগুন।
তেজপাতার ১০ টি ঔষধী উপকারিতা
তেজপাতার উপকারিতা সম্পর্কে আমরা কম বেশি সবাই জানি। চলুন নিচে বিস্তারিত আলোচনার মাধ্যমে জানা যাক তেজপাতার ১০ টি ঔষধী উপকারিতা সম্পর্কে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে
তেজপাতায় থাকা এন্টিঅক্সিডেন্ট রক্তের শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ রাখতে সাহায্য করে।যার ফলে ডায়াবেটিস রোগীদের কাছে জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকে এমন চা। শরীর থেকে খারাপ কোলেস্টেরল মুক্ত করতে ও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে এই বিশেষ চায়ের সমাদরও কম নয়।
গ্যাস্ট্রিক সমস্যা
এমন মানুষ খুঁজে খুব কমই পাওয়া যাবে, যাদের গ্যাস্ট্রিকের সাথে যুদ্ধ করতে হয় না প্রতিনিয়ত। খাবারের একটি উনিশ বিশ হলেই দেখা দেয় বিভিন্ন রকমের সমস্যা। যেমন :হজমের সমস্যা এসিডিটি অম্বল।তাছাড়া কোষ্ঠকাঠিন্যের মত সমস্যাটা সম্মুখীন হতে হয়।যা স্বাভাবিক জীবনে নানান ব্যাঘাত নিয়ে আসে। তবে এইসব সমস্যার স্বাভাবিক এবং প্রাকৃতিক সমাধান নিহিত আছে তেজপাতার চায়ে। তাই বলা যায় গ্যাস্ট্রিক নিরাময়ে তেজপাতার উপকারিতা নিয়ে আসে এক অন্যতম চমক পদ।
ক্যান্সার প্রতিষেধক
তেজপাতার মধ্যে রয়েছে ফাইটোনিউট্রিয়ান্স ও ক্যাটসিন উপাদান। যা ক্যান্সারের কোষ কে ধ্বংস করে এবং নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে ব্রেস্ট ক্যান্সারের ক্ষেত্রে এটি কার্যকরী প্রতিষেধক স্বরূপ।
কাটা ছেঁড়া ক্ষত নিরাময়ে
কাটা ছেঁড়া বা যে কোন আঘাত থেকে তৈরি হয় আমাদের দেহের বাহ্যিক বিভিন্ন অংশে ক্ষত।যার ফলে ব্যথায় কাতরাতে হয় দুর বিষে হয়ে যায় ক্ষনিকের জন্য জীবন। সে ক্ষত নিরাময় যদি সম্ভব হয় তেজ পাতার দ্বারা, তাহলে মন্দ কি? হ্যাঁ তেজপাতাতে রয়েছে এন্টিব্যাকটেরিয়াল ও মাইক্রোব্যাকটেরিয়াল উপাদান। যা নিদারুণভাবে ক্ষত শুকাতে কাজ করে।
বিষন্নতা রাশ করে
দৈনন্দিন জীবনে আমাদের বিভিন্ন প্রতিকূল পরিবেশের সম্মুখীন হতে হয়। হলে মন মেজাজ খিটখিটে থাকে প্রায় সময়। ঘুম হয় না সঠিকভাবে।এরও সমাধান রয়েছে তেজপাতায়। কি অবাক হচ্ছেন? যদি এমন সমস্যার সম্মুখীন আপনিও হয়ে থাকেন, তাহলে এক কাপ তেজপাতা চা খেয়ে দেখতে পারেন এর ফলাফল
কাশিতে স্বস্তি ফিরে পাওয়া
আমরা অনেকেই থাকি খুবই সেনসিটিভ। যেমন ধরেন কালকে একটি কুয়াশা কিংবা কয়েক ফোটা বৃষ্টির পানিতেই লেগে যায় সর্দি খুসখুসে কাশি প্রভৃতি। সবকিছু কেমন অস্বস্তিকার মনে হয় ক্ষণিকেই।মনে হয় তারকাটা বিদচে গলার মধ্যে।সে কাশি আসতেই থাকে। এমন সময় আপনাকে আরামদায়ক প্রশান্তি স্বস্তি ফিরিয়ে দিতে পারে এক কাপ তেজপাতার চা। খুব সহজে এ পাতার চা তৈরি করতে পারেন। কয়েকটা (৫/৬)তেজপাতা পাতিলে কিছু পানি দিয়ে গরম করে খেয়ে নিতে পারেন।
গলা ব্যথা নিরাময়
টনসিল নিয়ে আমাদের কম বেশি সবাইকেই যন্ত্রণা পোহাতে হয়। বিশেষ করে শীতকালে এই সমস্যা বেশি দেখা দেয়। যখন গলায় এমন তীব্র ব্যথা শুরু হয় যার হয় সেই বোঝে কত যন্ত্রণা। ঠিক এই মুহূর্তে এক কাপ তেজপাতা আচ্ছা আপনাকে দিতে পারে অতুলনীয় আরাম ও স্বস্তি তৎক্ষণাৎ।
দাঁত পরিষ্কার
তেজপাতা গুরু করে সেই গুরু দিয়ে দাঁত মাজলে /ঘষলে দাঁত অনেক পরিষ্কার হয়। পাশাপাশি এর সাথে যদি পেয়ারা পাতার গুরু যোগ করা যায় তাহলে এটা আরো ভালো।
এইতো গেল তেজপাতার উপকারিতা নিয়ে ওষুধি গুনাগুন সম্পর্কে কিছু ধারনা সংক্ষেপে। এবার বলি চলুন তেজপাতার রূপচর্চার ক্ষেত্রে কিভাবে ভূমিকা রাখে। ত্বকের যত্নে যেমন যেমন অতুলনীয় একইভাবে চুলের যত্ন এগিয়ে বেশ।
আমরা সকলেই জানি কমবেশ রূপচর্চার ক্ষেত্রে প্রাকৃতিক উপাদানের কোন তুলনা হয় না। এর কারণ পাখি টুকু উপাদানের হারে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকে না ফলে নির্ভয়ে করা যায় এসব উপাদান। চা পাতা ঠিক তেমনি এক প্রাকৃতিক উপাদান। পরিমিত এবং নির্দিষ্ট উপায়ে ব্যবহারের ফলে আপনিও হতে পারেন সুন্দর চুল এবং ত্বকের অধিকারী।
চুলের যত্নে তেজপাতার উপকারিতা
আমরা সবাই চাই আমাদের চুলটা একটু সুন্দর হোক লম্বা ঘন কালো সিল্কি হোক। এর পাশাপাশি অতিরিক্ত চুল পড়া নিয়ে আমাদের চিন্তা টেনশনের শেষ নেই। সমস্যাগুলোর সমাধান রয়েছে প্রাকৃতিক উপাদান তেজ পাতার মধ্যে। একটু ধৈর্যের সাথে নিয়ম মেনে ব্যবহারের। যার ফলে আপনিও পেতে পারেন ফুল আকাঙ্ক্ষিত সৌন্দর চুল। ব্যবহার বিধি, চার পাঁচটা তেজপাতা নিয়ে ভালো করে পরিষ্কার করে ছোট ছোট টুকরা করে কেটে নিতে হবে। এর সাথে যোগ করতে হবে
ছোট ছোট কয়েকটা দারুচিনি।
চুলায় বসিয়ে অল্প আছে সেদ্ধ করুন। বেশ কয়েকক্ষণ সেদ্ধ করার পর চুলা থাকে নামিয়ে ঠান্ডা হওয়ার জন্য অপেক্ষা করুন। তারপর চাকরি দিয়ে ভালোভাবে ছেকে নিন। ভালো ফলাফল পেতে এর সাথে এড করে নিতে পারেন এক চা চামচ ক্যাস্টর অয়েল ও। নিয়ম মেনে এই মিশ্রণটি সপ্তাহ সাত দিন কিংবা মাসিক নিয়মিত কয়েকদিন ব্যবহার করলে চমৎকার ফলাফল আপনিও দেখতে পাবেন। এভাবেই খুব সহজেই তৈরি করতে পারেন তেজপাতার হেয়ার প্যাক ।তাছাড়া খুশকি নিরাময় তেজপাতা খুব ভালো কাজ করে। এক্ষেত্রে কয়েকটা তেজপাতা গুরু করে তার সাথে মধু মিশিয়ে ব্যবহার করা যায় কয়েক ফোটা তেলসহ, বেশ উপকার পাওয়া যায়।
ত্বকের যত্নে তেজপাতার উপকারিতা
ব্রণ বিহীন উজ্জ্বল ত্বক আমরা কে না চাই? কিন্তু তারপরে দেখা যায় যে বয়সের একটা নির্দিষ্ট সময়ে ব্রণের সম্মুখীন হতে হয় কম বেশি সকলেরই।শুধু মেয়েদের নয় এ সমস্যা ছেলেদের পড়তে হয় অনেক সময়। এর থেকে উত্তরণ হয়ে যায় তেজ পাতার মাধ্যমে। কি অবাক হচ্ছেন? চলুন নিয়ম জেনে নেওয়া যাক।
১০ থেকে ১২ টা তেজপাতা গুরো করে কিংবা টুকরো টুকরো করে কেটে পাতলি ভরা পানিতে সেদ্ধ করতে পারেন। ভালোভাবে সিদ্ধ হওয়ার পর সে পানি চুলা থেকে নামিয়ে ঠান্ডা করে।
বোতল জাতকর এর সংরক্ষণ করতে পারেন ফ্রিজে কিংবা এমনিতেই। ব্যবহার বিধিও সহজ। যেমন ধরেন আপনি ঘুম থেকে সকালবেলা উঠলেন ওঠে সে পানি দিয়ে মুখটা ধুয়ে নিলেন। আবার রাতে যখন ঘুমাতে যাবেন ঠিক তার আগে ওই পানি দিয়ে আবার মুখটা পরিষ্কার করে নিলেন। ব্যাস হয়ে গেল তেজপাতার ব্যবহার ত্বকের যত্নে।
এছাড়াও কয়েকটা খাচা তেজপাতা বেটে যদি ত্বকের মধ্যে আলতোভাবে ঘষা যায় তাহলে এ পেস্ট ত্বকের ময়লা দূর করতে সাহায্য করে। তেজপাতার উপকারিতা যথাযথভাবে পেতে ত্বকে নিয়মিত ব্যবহার করা যায় এই পেস্ট ।
তেজপাতার অপকারিতা
অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো নয় স্বাস্থ্যের জন্য। তা হোক যতটাই প্রাকৃতিক কিংবা নির্ভেজাল। কারণ আমাদের শরীরেরও গ্রহণের একটা মাত্রা থাকে যে কোন জিনিস। পরিমিতা মাত্রায় গ্রহণে যেমন তেজপাতার উপকারিতা ব্যাপক পাওয়া যায় তেমনিভাবে অপরিমিত কিংবা অত্যাধিক মাত্রায় সেবনের ফলে সৃষ্টি হতে পারে বিভিন্ন ধরনের শারীরিক জটিলতা। তেজপাতা প্রাকৃতিক উপাদান যা আমাদের জন্য খুবই উপকারী। কিন্তু এই উপাদানই যদি প্রয়োজনীয় পরিমান এর থেকে বেশি খাওয়া হয় কিংবা ব্যবহার করা হয় তানিয়া আসতে পারে মারাত্মক পর্যায়ের স্বাস্থ্যঝুঁকি ও।যেমন ধরেন, তেজপাতা সাধারণভাবে শরীরকে উষ্ণ করে দেয় যা মা ও শিশুর জন্য কল্যাণকর নয়। গর্ভবতী মহিলাদের দেখা যায় যে বারবার প্রসাব করা ঘামা প্রভৃতি সমস্যা থাকে, এমন সময় তেজপাতা খেলেই সমস্যা আরো বেড়ে যেতে পারে।তাই বলা যায় তেজপাতার অনেক গুনাগুন থাকলেও পরিমাণের চেয়ে বেশি খেলে তা হতে পারে শরীরের জন্য বিপদজনক।
বহুল জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন ?
১/তেজপাতা খেলে কি কি হয় ?
উত্তর :তেজপাতা চোখের সমস্যায় বাতের সমস্যায় এমনকি জ্বরের সময়ও খেলে বেশ উপকার পাওয়া যায়।যেকোনো ধরনের সংক্রমণের হাত থেকেও রক্ষা করি ।
২/তেজপাতা কিভাবে ব্যবহার করব ?
সবচাইতে ভালো হয় তেজপাতার দিয়ে চা করে খেতে পারলে ।কিছু পানির মধ্যে চার-পাঁচটা তেজপাতা দিয়ে সিদ্ধ করে সে পানিটুকু ঠান্ডা করে কুসুম গরম করে খাওয়া যায় ।
৩/তেজপাতার পানি চুলে দিলে কি হয়?
রুক্ষ চুলকে সৃষ্টি করে ,চুলের স্কেলপে ব্যবহার করলে যে কোন সংক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়া যায় খুশকি মুক্ত চুলকরি
৪/তেজপাতা কি বিষাক্ত ?
তেজপাতা বিষাক্ত নয়।যদিও তেজপাতার অনুরূপ কিছু পাতা রয়েছে ওইগুলো বিষাক্ত হলেও তেজপাতা বিষাক্ত নয়
উপসংহার
আমরা তেজপাতা খাবারে নিয়মিত ব্যবহার করলেও হয়তো বা জানতাম না এর ঔষধি গুনাগুন সম্পর্কে কিংবা রূপচর্চার ক্ষেত্রে যে এতটা উপকারী। আমাদের এই আর্টিকেলটি রচনার উদ্দেশ্যে হল আপনাদেরকে জানানো এই প্রাকৃতিক উপাদানটি কি কি কাজে ব্যবহার হতে পারে। এবং কোন কোন উপকারিতাই বা আমরা পেতে পারি। আশা করি এই আর্টিকেলটি পরে আপনারা তা সহজে বুঝতে পেরেছেন।
আমরা সাধারণত এই পাতা বাজার থেকে ক্রয় করে থাকি। শুকনো অবস্থায় কিনতে হয় আমাদের এই পাতা। তবে হ্যাঁ এই পাতা কখনো কখনো কাঁচা ও ব্যবহার করা হতে পারে। সে ক্ষেত্রে তো হাতের নাগালে আমরা এই পাতা নাও পেতে পারি, তাই না? তাই আমাদের উচিত অল্প কয়েক টাকা খরচ করে বাড়ির আঙ্কিনার ভিতরেই এমন একটি গাছ লাগিয়ে নেওয়া। নিজের হাতে পরিচর্যা করে আমরা সেই গাছ থেকে তেজ পাতার উপকারিতা পুরোপুরিটা নিতে পারি।আর প্রয়োজনে ব্যবহার করতে পারি মুহূর্তেই।
Read More:
এলাচের উপকারিতা | এলাচে যে বিশেষ উপকারীতা রয়েছে জেনে নেই
টমেটো খাওয়ার উপকারিতা | টমোটোর পুষ্টি গুণ ও উপকারিতা
কাঁচা হলুদের উপকারিতা ও অপকারিতা
এলার্জি রোগের ইংরেজি নাম হল হাইপারসেনসিটিভিটি। এলার্জি রোগীদের অতি সংবেদনশীলতার রোগী হিসেবেও চিহ্নিত করা হয়। যে ব্যক্তি যে ধরনের এলার্জি Read more
রক্তে এলার্জি খুবই সাধারণ একটি সমস্যা। আজকাল অনেক মানুষ এই সমস্যায় ভোগেন। আবার অনেকের জীবন দুর্বিষহ হয়ে পড়ে।ঘরের ধুলাবালি পরিষ্কার Read more
নারীদের পাশাপাশি পুরুষদের মুখে ব্রণ একটি কমন সমস্যা। পুরুষরা বেশিরভাগ সময়ে ঘরের বাইরে অবস্থান করেন। বাইরে ধুলাবালি মুখে ব্রণ তৈরি Read more
বদহজম খুবই স্বাভাবিক এবং প্রচলিত একটি সমস্যা। বদহজমের সমস্যা হয় না এমন মানুষ হয়তো পাওয়া যাবে না। কমবেশি সবাই এই Read more
রাতে লবঙ্গ খাওয়ার উপকারিতা লবঙ্গের বৈজ্ঞানিক নাম হল সিজিজিওমোরোমেটাম। আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় এটি বহু বছর ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। লবঙ্গ গাছে Read more
কাঁচা হলুদের উপকারিতা ও অপকারিতা প্রাচীনকাল থেকে আমাদের দেশীয় মসলাগুলো আয়ুর্বেদিক গুণসম্পন্ন হওয়ায় শরীরের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধে এগুলো ব্যবহার করা Read more